গাংনী প্রতিনিধি: মেহেরপুর গাংনী উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে অ্যানথ্রাক্স আক্রান্ত গবাদি পশুর মাংস খেয়ে মানুষের দেহে অ্যানথ্রাক্স জীবাণু ছড়িয়ে পড়েছে। গবাদি পশুর দেহ থেকে অ্যানথ্রাক্স জীবাণু ছড়িয়ে মানবদেহে ক্ষত বা ঘা সৃষ্টি হয়েছে। গতকাল রোববার দুপুরে গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে শিশুসহ চারজন রোগীকে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। এরা হলেন- বেতবাড়ীয়া গ্রামের জিয়ারুল ইসলাম (৩০) ও লিপিয়ারা খাতুন (২২), কাজিপুর গ্রামের তিন বছর বয়সী শিশু তাসমিনা ও মকছেদ আলী (৫০)। এ চারজনসহ গত এক সপ্তায় এ উপজেলার কাপিজুর, বেতবাড়ীয়া, হাড়াভাঙ্গা ও আড়পাড়া গ্রামের ২১ জনকে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. আনোয়ারুল ইসলাম। এর মধ্যে শনিবার দিনভর ৮জনকে চিকিৎসা দেয়া হয়। অ্যানথ্রাক্স আক্রান্ত গবাদি পশু জবাই করে মাংস নাড়াচাড়া ও খাওয়ার কারণে মানবদেহে অ্যানথ্রাক্স জীবাণু ছড়িয়ে পড়েছে বলে জানালেন জেলা প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তা শশ্মাঙ্ক কুমার।