সাহিত্য সাময়িকী খেয়া:

যাব কিন্তু ওভাবে যাব না -ময়নুল হাসান ভেবোনা কাউকে কিছু না ব’লেই ফিরে যাব শূন্য হাতে শেষ ঠিকানায় যাবার আগে ঠিকই রেখে যাব দীর্ঘস্থায়ী কালো দাগ মৌচাক ওই বুকের নিভৃতে।   সবুজ সম্ভ্রম ঘেরা ঝর্ণাপ্রবাহে তোমার একদিন ঠিকই ডুবিয়ে শরীর তুলে নেবো গোপন ঐশ্বর্য, ঝিনুকের সুখ। ভালোবাসার দাফন সেরে আপন খেয়ালে যে যায় যাক সীমান্ত… Continue reading সাহিত্য সাময়িকী খেয়া:

সাহিত্য সাময়িকী খেয়া:

নিসর্গ ছোঁয়া প্রেম -মোঃ আবুল আমিন প্রাণ তরঙ্গ নিসর্গপ্রেমী পাপড়ি পুষ্প ছুঁয়ে যাও চুমি। আঁধার ঠেলে এসো আলোর দেশে ফুলের গন্ধে ফাগুন বেশে। নিসর্গ প্রীতি স্বর্গীয় সুখ মানব মন হোক আঁধার বিমুখ। মনের প্রতিমা নিসর্গ ছুঁয়ে আলো এনে দেয় আঁধার ধুয়ে। প্রকৃতির ধন প্রকৃতির মান মানব প্রেমের মান অভিমান। সতত সিদ্ধ হে প্রেম তুমি বারে… Continue reading সাহিত্য সাময়িকী খেয়া:

সাহিত্য সাময়িকী খেয়া:

জীবন যেখানে যেমন গিয়াসউদ্দিন পিনা যশোর জেলার শার্শা থানাটি দেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের এক সমৃদ্ধ জনপদ। বেনাপোল স্থলবন্দরের কাছাকাছি হওয়ায় শহরটির গুরুত্ব অনেক বেশি। ছোটখাটো শহর হলেও এখানকার মানুষের আর্থিক অবস্থা ক্রমেই উন্নতির দিকে। বৈধ-অবৈধ উভয় পথেই এখানে আয়-রোজগারের পথটি বেশ প্রশস্ত। সীমান্তবর্তী শহরগুলোর এই এক সুবিধা। প্রলেতারীয়দের জীবিকার অভাব হয় না। বেঁচে থাকার আকাক্সক্ষা তাদেরকে… Continue reading সাহিত্য সাময়িকী খেয়া:

সাহিত্য সাময়িকী খেয়া

শরৎকালে মো. খলিলুর রহমান বনবাদাড়ে ফুটলো যখন বনের বুনো ফুল, শরৎ বুড়ি নাড়ালো তার বেণী বাঁধা চুল। আকাশচূড়ায় ভাসছে শত শাদা মেঘের ভেলা, রোদ্র-মেঘে করছে তাই লুকোচুরির খেলা। ভৈরব নদীর দুই ধারেতে শাদা কাশের ফুল, শাদা বসন পরেছে যেন নদীর দুটি কূল। ভৈরব নদীর স্বচ্ছ জলে নানান পাখির মেলা, দুষ্টু কিশোর ভাসালো তাই কলা কাঠের… Continue reading সাহিত্য সাময়িকী খেয়া

সরদার আল আমিনের দুটি কবিতা

জুজুর ভয়ে যত কষ্ট -সরদার আল আমিন থাকে না, থাকবে না। কোনটা থাকে? সৌরজগতটাও সম্প্রসারিত হচ্ছে বুড়িয়ে যাওয়ার মতোই। মহাকালও। থাকব না বলেই তো তুলির আঁচড় ছুঁয়ে দেখা, খুলে দেখার অতো বায়না। বাসনা। যেদিকে তাকাই সেদিকেই নিয়মের বেড়া। চাবুক। সে মরলো জলপিপাসায়, এ লালন যায় যায় যাবার আগে পাগল হব….. পুনশ্চ; যেখানে তুমি সর্বনাশ দেখো… Continue reading সরদার আল আমিনের দুটি কবিতা