‘মুন্সিগঞ্জ পশুহাট নিয়ে রাজনীতি করতে এলে ছাড় দেয়া হবে না’

আলমডাঙ্গার জেহালা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের উদ্যোগে আলোচনা সভায় বক্তারা

 

স্টাফ রির্পোটার: আলমডাঙ্গার জেহালা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের উদ্যোগে আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল রোববার বিকেল ৫টার দিকে এ আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় বক্তারা বলেন, আলমডাঙ্গা উপজেলার জামায়াত-বিএনপি দিয়ে গঠিত সুবিধাবাদী সরকার দলীয় নেতা চুয়াডাঙ্গা আওয়ামী লীগকে ধংসে নেমেছে। আমাদের শরিরে এক ফোটা রক্তবিন্দু থাকতে তাদের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে দেয়া হবে না। মুন্সিগঞ্জ পশুহাট নিয়ে রাজনীতি করতে আসলে ছাড় দেয়া হবে না। এলাকাবাসীকে সাথে নিয়ে মোকাবেলা করতে হবে।

গতকাল রোববার বিকেল ৫টার দিকে মুন্সিগঞ্জ পশুহাট চত্বরে জেহালা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের উদ্যোগে আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতি ছিলেন জেহালা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক সদস্য আওয়ামী লীগ নেতা আজিজুল হক। প্রধান অতিথি ছিলেন চুয়াডাঙ্গা জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আব্দুল কাদের। আলমডাঙ্গা পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক আলমগীর হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন খাদিমপুর আওয়ামী লীগের সভাপতি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল হালিম মণ্ডল জেলা যুবলীগ নেতা আসমান, বাকি, রিন্টু হোসেন, জেহালা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্মআহ্বায়ক হেলাল উদ্দিন, হাসানুজ্জামন হান্নান, মতিয়ার রহমান, আলমডাঙ্গা পৌর যুবলীগের সভাপতি গাফ্ফার, সাধারণ সম্পাদক সোনাহার, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মানমুন আহম্মেদ ডন, পৌর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাহিদ হাসান তমাল, আলমডাঙ্গা কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি আশরাফুল হক, যুগ্মসাধারণ সম্পাদক হাসানুজ্জামান, প্রচার সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল হোসাইন বাদশা প্রমুখ।

আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, জামায়াত-বিএনপি দিয়ে গঠিত সুবিধাবাদী সরকার দলীয় নেতারা চুয়াডাঙ্গা থেকে আওয়ামী লীগকে ধংসযজ্ঞে নেমেছে। আমাদের শরীরে এক ফোটা রক্তবিন্দু থাকতে তাদের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে দেয়া হবে না। মুন্সিগঞ্জ পশুহাট নিয়ে রাজনীতি করতে এলে ছাড় দেয়া হবে না। এলাকাবাসীকে সাথে নিয়ে মোকাবেলা করতে হবে। সবাই সাবধান হোন, এদের চিনে রাখেন। রাস্তা থেকে আলমডাঙ্গা যাবার পথে মুন্সিগঞ্জ পশুহাটে গরু নামিয়ে নিয়ে হট্টগোলের সৃষ্টি করেছে। বক্তারা এদের সড়যন্ত্র হতে সবাইকে সতর্ক থাকতে অনুরোধ করেন। এছাড়া বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা জাতীয় সংসদের হুইপ সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন এমপির হাতকে শাক্তিশালী করার লক্ষ্যে জেলার সকল নেতা কর্মীদের একত্রিত হওয়ার আহ্বান জানান বক্তারা। অনুষ্ঠানটি সার্বিক পরিচালনা করেন সাহিদুল হক ও সাংবাদিক হিরো।