জেলা বিএনপির বিভিন্ন ইউনিটের নেতাকর্মীদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করলেন সিনিয়র নেতারা

 

 

চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির বিভিন্ন ইউনিটের নেতা-কর্মীদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন বিএনপির সিনিয়র নেতারা। গতকাল শনিবার দুপুরে কর্নেল কামরুজ্জামানের নিজস্ব অফিসে এ শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠিত হয়।

শুভেচ্ছা বিনিময়ের সময় সাবেক ছাত্রনেতাদের পাশাপাশি দীর্ঘদিন ধরে দলে নিষ্ক্রীয় থাকা নেতারাও উপস্থিত ছিলেন। তাছাড়া এক সময় চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির ডাকসাইড নেতা হিসেবে পরিচিত তারাও যেমন উপস্থিত ছিলেন। তেমনি চুয়াডাঙ্গার বিভক্ত বিএনপিকে যারা নেতৃত্ব দিতেন সেই সব নেতাদেরকেও দেখা গেছে এক কাঁতারে। সেই সব নেতাদের মধ্যে ছিলেন চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি এবিএম হাসান হাসু, জেলা বিএনপির যুগ্মআহ্বায়ক ওয়াহেদুজ্জামান বুলা, আহ্বায়ক কমিটির সদস্য লে. কর্নেল অব. সৈয়দ কামরুজ্জামান, আলমডাঙ্গা পৌর মেয়র মীর মহিউদ্দীন, জীবননগর পৌর মেয়র নোয়াব আলী,শহিদুল কাউনাইন টিলু, অ্যাড. আব্দুল ওহাব মল্লিক, লিয়াকত আলী শাহ, শামীম রেজা ডালিম, শেখ সাইফুল ইসলাম, শহিদুল ইসলাম রতন, আবু জাফর মন্টু, সিরাজুল ইসলাম মন্টু, এসকে সাদী, নাজমুস সালেহীন লিটন, শ্রী সুশীল কুমার দাসও ইসরাফ হোসেন।

বৈঠকে উপস্থিত একাধিক সূত্র জানিয়েছে, শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠান থাকলেও মুলত সেটি ছিলো চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপিকে শক্তিশালী করার প্রয়াস। শুভেচ্ছা বিনিময়ে অংশ নিয়ে সাধারণ নেতাকর্মীরাও সিনিয়র নেতাদের সেই তাগিদই দিয়েছেন।

বৈঠকে অংশ নেয়া বিভিন্ন ইউনিটের নেতাকর্মীদের মুখে ছিলো একটাই দাবি, আর সেটি চুয়াডাঙ্গার বিএনপিকে গতিশীল করার প্রক্রিয়া। আর সিনিয়র নেতারাও তৃণমূলের নেতাকর্মীদের সেই দাবির সাথে সুর মিলিয়েই বললেন, চুয়াডাঙ্গা বিএনপিই হবে বাংলাদেশের সাংগঠনিক দৃষ্টান্ত। শুধু তাই সকল স্তরের নেতাকর্মীদের নিয়ে রাজপথেও বিএনপিকে দেখা যাবে এক নতুন চেহারায়, নতুন উদ্দীপনায়। আর এজন্য আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। মনে রাখতে হবে রোজার পরই কঠোর আন্দোলন সংগ্রাম আসছে। তাই এখন থেকেই আমাদের প্রস্তুতি নিতে হবে।

শুভেচ্ছা বিনিময়ে আরো উপস্থিত ছিলেনআলমডাঙ্গা উপজেলা বিএনপির নেতা নাসির উদ্দীন নান্নু, মীর ইসমাইল, বোরহান উদ্দীন, খাদেমপুর ইউপি চেয়ারম্যান শাহজালাল বেনা,রবিউল ইসলাম, দর্শনার হাজি শওকত আলী, দামুড়হুদার জহুরুল ইসলাম, রহম আলী, খোকন আলী, কামরুজ্জামান টুনু,কার্পাসডাঙ্গার আশরাফ হোসেন, নাফিজ আহম্মেদ, জিন্নাত আলী, জীবননগরের সাবদার হোসেন, তাজুল ইসলাম, জেলা সদরের রেজাউল করিম মুকুট,রমজান আলী, আলমগীর কবির, মফিজুর রহমান মনা, শরিফুল ইসলাম বিলাস, শহীদ হোসেন লাড্ডু, জাকির হোসেন, আকতার হোসেন আকু, ইমরুল হাসান, জাহিদ টিপু,রবিউল ইসলাম লিটন, শহিদুল ইসলাম, মহিদুল ইসলাম, রনি, চঞ্চল, মিল্টন, মাগরেব ও আব্দুল গণি।