ভালাইপুর প্রতিনিধি: চুয়াডাঙ্গা আলমডাঙ্গার খাদিমপুর গ্রামে প্রতিবেশীর স্ত্রীর ঘরে দুই সন্তানের জনক আপত্তিকর অবস্থায় আটক। মধুচোর কৌশলে পালিয়ে গেলেও স্ত্রীকে তালাক দিয়েছেন স্বামী। এলাকা জুড়ে নানামুখি গুঞ্জন, আলোচনা-সমালাচনার ঝড়।
জানা গেছে, আলমডাঙ্গার খাদিমপুর মাঠপাড়ার ইয়াকুব হোসেনের ছেলে সুজন সাত বছর আগে চুয়াডাঙ্গার টেইপুর গ্রামের শহিদুর ইসলামের মেয়ে তানিয়ার সাথে বিয়ে হয়। বিয়ের দুই বছর পর থেকেই প্রতিবেশি মাইদুল হোসেনের ছেলে দুই সন্তানের জনক আলামিনের সাথে পরকিয়া সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে। তারপর থেকেই সুযোগ বুঝে পরস্ত্রীর মধু লুটে আসছিলো মধুচোর আলামিন হোসেন। তারই জের ধরে আবারও গত বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে দোকান বন্ধ করে বাড়ি ফিরলে ঘরে ঢুকতেই দেখে তার স্ত্রী ও আলামিন আপত্তিকর অবস্থায়। তাকে ধরতে গেলে কৌশলে পালিয়ে যায় আলামিন। পরদিনই স্বামী সুজন তার স্ত্রীকে দেনমহোর পরিশোধ করে তালাক দেন।
এ বিষয়ে এলাকাবাসী বলেন, তাদের ভেতরে অনেক দিন থেকেই পরকিয়া ও শারীরিক সম্পর্ক আছে। প্রতিবেশিরা বলেন পরকিয়ার কারণে তানিয়া ও সুজনের দম্পত্ত জীবনে সব সময় অশান্তি লেগেই থাকতো। ঘটনাটি চাপা দিতে আলামিন বিভিন্ন মহলে দোড়ঝাপ শুরু করেছে।