আদালতের নিশেধাজ্ঞ অমান্য করে এর আর হাসপাতালে কার্যক্রম পরিচানার অভিযোগ করেছেন মামলার বাদী

 

স্টাফ রিপোর্টার: আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে চুয়াডাঙ্গার এ.অর হাসপাতালের কার্যক্রম চালানো হচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। অভিযোগকারী বলেছেন, গত পরশু ৯ জুলাই বিকেলে এ.আর হাসপাতালের সাধারণ বেডে রোগীর চিকিৎসা দিতে দেখা গেছে। এদের মধ্যে মেহেরপুরের দরবেশপুর গ্রামের সোহেল মিয়ার স্ত্রী ওনজিলা খাতুনের অ্যাপেন্ডিসাইট অপারেশন করা হয়।

জানা গেছে, চুয়াডাঙ্গা হাসপাতালপাড়ায় এ.আর হাসপাতাল (প্রাইভেট) নামে একটি চিকিৎসাকেন্দ্র স্থাপন করা হয়। অভিযোগসূত্রে জানা গেছে, এ.আর হাসপাতালটি ডা. রফিউদ্দীন রফিক, শহিদুল ইসলাম, লাভলী ইয়াসমিন ও সুরাইয়া ইসলাম যৌথভাবে প্রতিষ্ঠা করেন। চুক্তিনামা বলে যৌথ ব্যবসা শুরু করলেও শর্তভঙ্গের অভিযোগ তুলে শহিদুল ইসলামসহ তিনজন ডা. রফিউদ্দীন রফিকে বিবাদী করে চুয়াডাঙ্গার বিজ্ঞ যুগ্ম জেলা জজ ১ম আদালতে মোকদ্দমা দায়ের করেন। আবেদনের প্রেক্ষিতে আদালত নালিশি এআর হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ রাখার আদেশ দেন। মামলার বাদী শহিদুল ইসলাম অভিযোগ করে বলেছেন, আদালতের নিশেধাজ্ঞা না নেমে ডা. রফিউদ্দীন রফিক দিব্যি এ.আর হাসপাতালের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন। রোগীর অপারেশনও করা হচ্ছে। প্রাইভেট প্র্যাকটিসও চলছে এ.আর হাসপাতালে।

অভিযোগকারী আরো বলেছেন, আদালতের নিশেধজ্ঞাই শুধু অবমাননা করা হচ্ছে না, মামলার বাদী পক্ষের হুমকিও দেয়া হচ্ছে।