মেহেরপুরের জয়নাল আবেদীন ও ঝিনাইদহের আব্দুল মান্নান এমপি মনোনয়ন বঞ্চিত

আ‌ওয়ামী লীগের ৩শ আশনে চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ : বাদ পড়েছেন তিনজন প্রতিমন্ত্রীসহ ৪৮ এমপি

এবারও নৌকা প্রতীকের প্রার্থী চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন চুয়াডাঙ্গা-২ আসনে আলী আজগার টগর

 

স্টাফ রিপোর্টার: দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ দলীয় বর্তমান ৪৮ জন সাংসদ মনোনয়ন পাননি। এরমধ্যে সাবেক ও বর্তমান চারমন্ত্রী রয়েছেন। তারা হলেন বর্তমান পরিকল্পনা মন্ত্রী একে খন্দকার, সাবেক মত্স্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী আবদুল লতিফ বিশ্বাস, তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তফা ফারুক মোহাম্মদ, যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী আহাদ আলী সরকার, সাবেক বিদ্যুত প্রতিমন্ত্রী এনামূল হক। তবে বাদপড়া মন্ত্রীদের তালিকায় সাবেক যোগাযোগ মন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেনকে মন্ত্রীদের তালিকা ধরা হয়নি।

দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশ  করেছে আওয়ামী লীগ। গতকাল শুক্রবার বিকেলে ধানমন্ডির আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কার্যালয় থেকে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলটির  সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। বাদ পড়া এমপিদের মধ্যে মেহেরপুর-১ আসনের জয়নাল আবেদীন, ঝিনাইদহ-৪ আসনে আব্দুল মান্নানও রয়েছেন। চুয়াডাঙ্গার দুটি আসনে যথাক্রমে সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন ও আলী আজগার টগর মনোনয়ন তথা নৌকা প্রতীক পেয়েছেন।

১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী তালিকায় এবারে তেমন চমক নেই বললেই চলে। তালিকায় দেখা যায়, বাদ পড়েছেন তিনজন প্রতিমন্ত্রী ও এক ডজন এমপি। বাদ পড়া মন্ত্রীরা হলেন, সাবেক যোগাযোগ মন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন ও বিদ্যুত প্রতিমন্ত্রী এনামুল হক ও যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী আহাদ আলী সরকার। যথারীতি এদের আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বাহাউদ্দিন নাসিম ও কানসাট আন্দোলনের নেতা গোলাম রব্বানী এবং নাটোর সদর আসনে শিমুল। প্রভাবশালী এমপিদের মধ্যে যারা বাদ পড়েছেন তারা হলেন, ঢাকা-১৯ (সাভার) আসনে মুরাদ জং, নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে সারাহ কবরী, যশোর-৪ আসনে হুইপ আব্দুল ওয়াহাব। এসব আসনে যারা মনোনয়ন পেয়েছেন, ডা. এনাম, শামীম ওসমান, রণজিত কুমার এবং আওয়ামী লীগের যুগ্মসম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ। দিনাজপুর-৬ আসনে আজিজুল ইসলামের স্থলে মনোনয়ন পেয়েছেন উপজেলা চেয়ারম্যান শিবলী সাদিক, যশোরে খালেদুর রহমান টিটোর আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন কাজী নাবিল আহমেদ এবং নেত্রকোনা-১ আসনে ছবি বিশ্বাস মনোনয়ন পেয়েছেন।
নতুনদের মধ্যে যারা মনোনয়ন পেয়েছেন তারা হলেন, নেত্রকোনা-২ আসনে ফুটবলার জয়, মানিকগঞ্জ-১ আসনে ক্রিকেটার নাইমুর রহমান দুর্জয়, মানিকগঞ্জ-২ আসনে কণ্ঠশিল্পী মমতাজ, পিরোজপুর-২ আসনে ইসহাক আলী খান পান্না এবং মুন্সিগঞ্জে আওয়ামী লীগের উপদফতর সম্পাদক মৃনাল কান্তি দাস প্রমুখ। তবে ঢাকা চট্টগ্রাম, সিলেট ও খুলনা সদরে তেমন কোনো পরিবর্তন আনা হয়নি। বরিশাল-১ আসনে আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ, বরিশাল-৪ আসনে পঙ্কজ দেবনাথ মনোনয়ন পেয়েছেন। মনোনয়ন প্রার্থীদের তালিকা ঘোষণার পর সৈয়দ আশরাফ প্রার্থীদের হাতে চিঠি তুলে দেন।

দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যারা মনোয়ন পেলেন- পঞ্চগড়-১ মো. মজহারুল হক প্রধান, পঞ্চগড়-২ নূরুল ইসলাম সুজন, ঠাকুরগাঁও-১ রমেশ চন্দ্র সেন, ঠাকুরগাঁও-২ আলহাজ দবিরুল ইসলাম, ঠাকুরগাঁও-৩ ইমদাদুল হক, দিনাজপুর-১ মনোরঞ্জন শীল গোপাল, দিনাজপুর-২ খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, দিনাজপুর-৩ ইকবালুর রহিম, দিনাজপুর-৪ এ এইচ মাহমুদ আলী, দিনাজপুর-৫ মুস্তাফিজুর রহমান ফিজার, দিনাজপুর-৬ শিবলী সাদিক, নীলফামারী-১ আফতাব উদ্দীন সরকার, নীলফামারী-২ আসাদুজ্জামান নূর নীলফামরী-৩ গোলাম মোস্তাফা, নীলফামারী-৪ কর্নেল মারুফ সাকলাইন, লালমনিরহাট-১ মোতাহার হোসেন. লালমনিরহাট-২ নুরুজ্জামান আহমেদ, লালমনিরহাট-৩ আবু সালেহ মো. সাইদ, রংপুর-১  মো. রুহুল আমীন, রংপুর-২ আহসানুল হক ডিউক, রংপুর-৩ চৌধুরী খালেকুজ্জামান, রংপুর-৪ টিপু মুন্সি, রংপুর-৫ এইচ এন আশিকুর রহমান, রংপুর-৬ শেখ হাসিনা, কুড়িগ্রাম-১ আসলাম হোসেন, কুড়িগ্রাম-২ মো. জাফর আলী, কুড়িগ্রাম-৩ মতি শিউলি, কুড়িগ্রাম-৪ জাকির হোসেন গাইবান্ধা-১ বজলুল ইসলাম লিটন, গাইবান্ধা-২ মাহাবুব আরা বেগম গিনি, গাইবান্ধা-৩ ইউনুস আলী সরকার, গাইবান্ধা-৪ মো. মনোয়ার হোসেন চৌধুরী, গাইবান্ধা-৫ মো. ফজলে রাব্বী মিয়া, জয়পুরহাট-১ শমসুল আলম দুদু, জয়পুরহাট-২ আবু সাইদ আল মাহমুদ স্বপন, বগুড়া-১ আব্দুল মান্নান, বগুড়া-২ মো. আকরাম হোসেন, বগুড়া-৩ আনছার আলী মৃধা, বগুড়া-৪ রেজাউল আশরাফ জিন্নাহ, বগুড়া-৫ মো. হাবিবর রহমান, বগুড়া-৬ মোমতাজ উদ্দিন, বগুড়া-৭ মোস্তাফা আনিস, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ গোলাম রাব্বানী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ গোলাম মোস্তফা বিশ্বাস, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ মো. আব্দুল ওদুদ, নওগাঁ-১ সাধন চন্দ্র মজুমদার, নওগাঁ-২ শহীদুজ্জামান সরকার, নওগাঁ-৩ আকরাম হোসেন চৌধুরী, নওগাঁ-৪ ইমাজ উদ্দীন প্রামানিক, নওগাঁ-৫ আব্দুল মালেক, নওগাঁ-৬ ইসরাফুল আলম, রাজশাহী-১ ওমর ফারুক চৌধুরী, রাজশাহী-২ বজলুর রহমান, রাজশাহী-৩ আয়েনউদ্দিন আয়েন, রাজশাহী-৪ এনামুল হক, রাজশাহী-৫ আব্দুল ওয়াদুদ দারা, রাজশাহী-৬ মো. শাহরিয়ার আলম, নাটোর-১ আবুল কালাম, নাটোর-২ শফিকুল ইসলাম শিমুল, নাটোর-৩ জুনাইদ আহমেদ পলক, নাটোর-৪ মো. আব্দুল কুদ্দুস, সিরাজগঞ্জ-১ মোহাম্মদ নাসিম, সিরাজগঞ্জ-২ মো. হাবিবে মিল্লাত (মুন্না), সিরাজগঞ্জ-৩ আলহাজ গাজী ইসহাক হোসেন তালুকদার, সিরাজগঞ্জ-৪ তানভীর ইমাম, সিরাজগঞ্জ-৫ আব্দুল লতিফ বিশ্বাস সিরাজগঞ্জ-৬ হাসিবুল আলম স্বপন, পাবনা-১ শামসুল হক টুকু, পাবনা-২ খন্দকার আজিজুর রহমান আরজু, পাবনা-৩ মকবুল হোসেন, পাবনা-৪ শামসুর রহমান শরিফ (ডিলু), পাবনা-৫ গোলাম ফারুক খন্দকার প্রিন্স।

খুলনা বিভাগের মধ্যে  মেহেরপুর-১ ফরহাদ হোসেন, মেহেরপুর-২ আব্দুল খালেক কুষ্টিয়া-১ আফাজ উদ্দিন, কুষ্টিয়া-৩ মাহাবুবুল আলম হানিফ, কুষ্টিয়া-৪ আব্দুর রউফ, চুয়াডাঙ্গা-১ সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার, চুয়াডাঙ্গা-২ মো. আলী আজগার টগর, ঝিনাইদহ-১ মো. আব্দুল হাই, ঝিনাইদহ-২ মো. সফিকুল ইসলাম অপু, ঝিনাইদহ-৩ শফিকুল আজম খান চনচল, ঝিনাইদহ-৪ আনোয়ারুল আজিম আনা, যশোর-১ শেখ আফিল উদ্দিন, যশোর-২ মনিরুল ইসলাম, যশোর-৩ কাজী নাবিল আহমেদ, যশোর-৪ রণজিত কুমার রায়, যশোর-৫ খান টিপু সুলতান, যশোর-৬ ইসমত আরা সাদেক, মাগুরা-১  মোহাম্মদ সিরাজুল আকবর, মাগুরা-২ বীরেন শিকদার, নড়াইল-১ কবিরুল হক মুক্তি, নড়াইল-২ এসএম আশিকুর রহমান, বাগেরহাট-১ শেখ হেলাল উদ্দীন, বাগেরহাট-২ শওকত আলী বাদশা, বাগেরহাট-৩ তালুকদার আব্দুল খালেক, বাগেরহাট-৪ ডা. মোজাম্মেল হক, খুলনা-১ পঞ্চানন বিশ্বাস, খুলনা-২ মিজানুর রহমান মিজান, খুলনা-৩ বেগম মন্নুজান সুফিয়ান, খুলনা-৪ মোস্তফা রশীদি সুজা, খুলনা-৫ নারায়ন চন্দ্র চন্দ খুলনা-৬ শেখ মো. নুরুল হক, সাতক্ষীরা-১ এবি এম নজরুল ইসলাম, সাতক্ষীরা-২ মোস্তাক আহমেদ রবি, সাতক্ষীরা-৩ আফম রুহুল হক, সাতক্ষীরা-৪ জগলুল হায়দার মনোনয়ন পেয়েছেন। বরিশাল বিভাগের মধ্যে বরগুনা-১ ধীরেন্দ্র দেবনাথ সম্ভু, বরগুনা-২ শওকত হাসানুর রহমান রিমন, পটুয়াখালী-১ অ্যাড. শাহজাহান মিয়া, পটুয়াখালী-২ আ.স.ম ফিরোজ, পটুয়াখালী-৩ আ.খ.ম জাহাঙ্গীর হোসাইন, পটুয়াখালী-৪ মো. মাহবুবুর রহমান, ভোলা-১  তোফায়েল আহমেদ, ভোলা-২ আলী আজম মুকুল, ভোলা-৩ নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন, ভোলা-৪ আব্দুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব, বরিশাল-১ আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ, বরিশাল-২ তালুকদার মো. ইউনুস, বরিশাল-৩ সিরাজ উদ্দীন আহমদ, বরিশাল-৪ পঙ্কজ দেবনাথ, বরিশাল-৫ শওকত হোসেন হিরন, বরিশাল-৬ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হাফিজ মল্লিক, ঝালকাঠি-১ বজলুল হক হারুন, ঝালকাঠি-২ আমির হোসেন আমু, পিরোজপুর-১ একেএম আওয়াল, পিরোজপুর-২ ইসহাক আলী খান পান্না, পিরোজপুর-৩ আনোয়ার হোসেন মনোয়ন পেয়েছেন। ঢাকা বিভাগের মধ্যে টাংগাইল-১ ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক, টাংগাইল-২ খন্দকার আসাদুজ্জামান, টাংগাইল-৩ আমানুর রহমান রানা, টাংগাইল-৪ আবদুল লতিফ সিদ্দিকী, টাংগাইল-৫ সানোয়ার হোসেন, টাংগাইল-৬ খন্দকার আবদুল বাতেন, টাংগাইল-৭ মো. একাব্বর হোসেন, টাংগাইল-৮ শওকত মোমেন শাহজাহান, জামালপুর-১ আবুল কালাম আজাদ, জামালপুর-২ ফরিদুল হক খান দুলাল, জামালপুর-৩ মির্জা আজম, জামালপুর-৪ মাওলানা মো. নুরুল ইসলাম, জামালপুর-৫ রেজাউল করিম হীরা, শেরপুর-১ আতিউর রহমান আতিক, শেরপুর-২ বেগম মতিয়া চৌধুরী, শেরপুর-৩ এএকেএম ফজলুল হক, ময়মনসিংহ-১ প্রমোদ মানকিন, ময়মনসিংহ-২ শরীফ আহমেদ, ময়মনসিংহ-৩ মজিবুর রহমান ফকির, ময়মনসিংহ-৪ অধ্যক্ষ মতিউর রহমান, ময়মনসিংহ-৫ কেএম খালিদ বাবু, ময়মনসিংহ-৬ মো. মোসলেম উদ্দিন, ময়মনসিংহ-৭ রেজা আলী, ময়মনসিংহ-৮ আব্দুস সাত্তার, ময়মনসিংহ-৯ মেজর জেনারেল আবদুস সালাম, ময়মনসিংহ-১০ ফাহমি গোলন্দাজ বাবেল, ময়মনসিংহ-১১ ডা. আমানুল্লাহ, নেত্রকোনা-১ ছবি বিশ্বাস, নেত্রকোনা-২ আরিফ খান জয়, নেত্রকোনা-৩ ইফতেখারুল তালুকদার পিন্টু, নেত্রকোনা-৪ রেবেকা মমিন, নেত্রকোনা-৫ ওয়ারেসাত হোসেন বেলাল, কিশোরগঞ্জ-১ সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, কিশোরগঞ্জ-২ অ্যাড. সোহরাব উদ্দিন, কিশোরগঞ্জ-৩ নাসিরুল ইসলাম, কিশোরগঞ্জ-৪ রেজোয়ান আহমেদ তৌফিক, কিশোরগঞ্জ-৫ আফজাল হোসেন, কিশোরগঞ্জ-৬ নাজমুল হাসান পাপন। মানিকগঞ্জ-১ নাইমুর রহমান দুর্জয়, মানিকগঞ্জ-২ মমতাজ বেগম, মানিকগঞ্জ-৩ জাহিদ মালেক, মুন্সিগঞ্জ-১ সুকুমার রঞ্জন ঘোষ, মুন্সিগঞ্জ-২, সাগুফতা এমিলি, মুন্সিগঞ্জ-৩ অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস, ঢাকা-১ আব্দুল মান্নান খান, ঢাকা-২ মো. কামরুল ইসলাম, ঢাকা-৩ নসরুল হামিদ, ঢাকা-৪, সাঞ্জিদা খানম, ঢাকা-৫ হাবিবুর রহমান মোল্লা, ঢাকা-৬ মিজানুর রহমান খান, ঢাকা-৭ মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, ঢাকা-৯ সাবের হোসেন চৌধুরী, ঢাকা-১০ শেখ ফজলে নুর তাপস, ঢাকা-১১ একেএম রহমতুল্লাহ, ঢাকা-১২  আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল, ঢাকা-১৩ জাহাঙ্গীর কবির নানক, ঢাকা-১৪ মো. আসলামুল হক, ঢাকা-১৫ কামাল আহমেদ মজুমদার, ঢাকা-১৬ মো. ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লা, ঢাকা-১৮ বেগম সাহারা খাতুন, ঢাকা-১৯ ডা. এনামুর রহমান, ঢাকা-২০ বেনজীর আহমদ, গাজীপুর-১ আ.ক.ম মোজাম্মেল হক, গাজীপুর-২ মো. জাহিদ আহসান রাসেল, গাজীপুর-৩ একে এম রহমত আলী, গাজীপুর-৪ বেগম সিমিন হোসেন (রিমি), গাজীপুর-৫ মেহের আফরোজ চুমকি, নরসিংদী-১ মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম, নরসিংদী-২ আনোয়ারুল আশরাফ খান, নরসিংদী-৩ জহুরুল হক মোহন, নরসিংদী-৪ নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, নরসিংদী-৫ রাজি উদ্দিন আহমেদ, নারায়ণগঞ্জ-১ গোলাম দস্তগীর গাজী, নারায়ণগঞ্জ-২ মো. নজরুল ইসলাম বাবু, নারায়ণগঞ্জ-৩ মোসারফ হোসেন, নারায়ণগঞ্জ-৪ শামীম ওসমান, নারায়ণগঞ্জ-৫ শুক্কুর মাহমুদ, রাজবাড়ী-১ কাজী কেরামত আলী, রাজবাড়ী-২ মো. জিললুল হাকিম। ফরিদপুর-১ আব্দুর রহমান, ফরিদপুর-২ সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, ফরিদপুর-৩ খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ফরিদপুর-৪ কাজী জাফর উল্লাহ, গোপালগঞ্জ-১ মুহাম্মদ ফারুক খান, গোপালগঞ্জ-২ শেখ ফজলুল করিম সেলিম, গোপালগঞ্জ-৩ শেখ হাসিনা। মাদারীপুর-১ নূরে আলম চৌধুরী, মাদারীপুর-২ শাজাহান খান, মাদারীপুর-৩ আফম বাহাউদ্দিন নাসিম, শরীয়তপুর-১ বিএম মোজাম্মেল হক, শরীয়তপুর-২ কর্নেল (অব.) শওকত আলী, শরীয়তপুর-৩  নাহিম রাজ্জাক মনোনয়ন পেয়েছেন।

সিলেট বিভাগে সুনামগঞ্জ-১ মোয়াজ্জেম হোসেন, সুনামগঞ্জ-২ সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত, সুনামগঞ্জ-৩ এম এ মান্নান, সুনামগঞ্জ-৪ ব্যারিস্টার এনামুল কবির ইমন, সুনামগঞ্জ-৫ মুহিবুর রহমান মানিক, সিলেট-১ আবুল মাল আব্দুল মুহিত, সিলেট-২ শফিকুর রহমান চৌধুরী, সিলেট-৩ মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী, সিলেট-৪ ইমরান আহমদ, সিলেট-৫ মাসুক উদ্দিন আহমেদ, সিলেট-৬ নুরুল ইসলাম নাহিদ, মৌলভীবাজার-১ মো. শাহাব উদ্দিন, মৌলভীবাজার-২ সৈয়দ বজলুল করিম, মৌলভীবাজার-৩ সৈয়দ মহসিন আলী, মৌলভীবাজার-৪ মো. আব্দুস শহীদ, হবিগঞ্জ-১ গাজী মো. শাহনেওয়াজ,  হবিগঞ্জ-২ মো. আব্দুল মজিদ খান, হবিগঞ্জ-৩ আবু জহির অ্যাডভোকেট, হবিগঞ্জ-৪ মাহবুব আলী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ মোহাম্মদ ছায়েদুল হক, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ উম্মে নাজমা বেগম  ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ আনিসুল হক, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫  সাইদুর রহমান বাদল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ এবি তাজুল ইসলাম মনোনয়ন পেয়েছেন। এছাড়া কুমিল্লা-১ মোহাম্মদ সুবিদ আলী ভূঁইয়া, কুমিল্লা-২ আব্দুল মজিদ, কুমিল্লা-৩ জাহাঙ্গির আলম, কুমিল্লা-৪ এ.বি.এম, গোলাম মোস্তফা, কুমিল্লা-৫ আব্দুল মতিন খসরু, কুমিল্লা-৬ আ.ক.ম বাহাউদ্দিন বাহার, কুমিল্লা-৭ অধ্যাপক মো. আলী আশরাফ, কুমিল্লা-৮ নাছিমুল আলম চৌধুরী, কুমিল্লা-৯ মো. তাজুল ইসলাম, কুমিল্লা-১০ আহম মোস্তাফা কামাল, কুমিল্লা-১১ মো. মুজিবুল হক, চাঁদপুর-১ ড. মহিউদ্দীন খান আলমগীর, চাঁদপুর-২ মোফাজ্জেল হোসেন চৌধুরী মায়া, চাঁদপুর-৩ দীপু মনি, চাঁদপুর-৪ শামসুল হক ভুইয়া, চাঁদপুর-৫ মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম, বীর উত্তম মনোনয়ন লাভ করেছেন। চট্টগ্রাম বিভাগে ফেনী-১ খায়রুল বশর মজুমদার, ফেনী-২ নিজাম উদ্দিন হাজারী, ফেনী-৩ মো. আবুল বাশার, নোয়াখালী-১ কেএম ইব্রাহীম, নোয়াখালী-২ মোরশেদ আলম, নোয়াখালী-৩  মামুনুর রশীদ কিরন, নোয়াখালী-৪ মোহাম্মদ একরামুল করিম চৌধুরী, নোয়াখালী-৫ ওবায়দুল কাদের, নোয়াখালী-৬ আয়েশা ফেরদৌস, লক্ষ্মীপুর-১ মো শাহজাহান, লক্ষ্মীপুর-২ এহসানুল কবির জগলু, লক্ষীপুর-৩ শাহজাহান কামাল, লক্ষ্মীপুর-৪ মো. আব্দুল্লাহ, চট্টগ্রাম-১ ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, চট্টগ্রাম-২ খাদিজাতুল আনোয়ার, চট্টগ্রাম-৩ এবিএ মাহফুজুর রহমান মিতা, চট্টগ্রাম-৪ দিদারুল আলম, চট্টগ্রাম-৫ ইউনুস করিম চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৬ মোহাম্মদ হাছান মাহমুদ, চট্টগ্রাম-৮ নুরুল ইসলাম বিএসসি, চট্টগ্রাম-৯ মো. আফছারুল আমীন, চট্টগ্রাম-১১ সামশুল হক চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১২ সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ, কক্সবাজার-১ সালাহ উদ্দিন আহমদ সিআইপি জাফর আলম, কক্সবাজার-২ বিজ্ঞানী ড. আনছারুল করিম আশেকুল্লাহ রফিক, কক্সাবাজার-৩ কানিজ ফাতেমা, কক্সাবাজার-৪ আব্দুর রহমান বদি, পার্বত্য খাগড়াছড়ি যতীন্দ্র লাল ত্রিপুরা,
রাঙামাটি দীপঙ্কর তালুকদার, বান্দরবান বীর বাহাদুর।