চুয়াডাঙ্গা জীবনার চাঞ্চল্যকর স্বপন হত্যার নেপথ্য উন্মোচন

 

 

ছালমা গ্রেফতার : হত্যার কথা স্বীকার

সরোজগঞ্জ প্রতিনিধি:চুয়াডাঙ্গার জীবনার চাঞ্চল্যকর প্রবাসী স্বপন হত্যামামলার প্রধান আসামি ঝিনাইদহর গোবরাপাড়ার ছালমা ওরফে কাকলীকে (৩০) আটক করেছে চুয়াডাঙ্গা থানা পুলিশ। গত রোববার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাকে ঢাকা কেরানীগঞ্জ থেকে গ্রেফতার করা হয়। পরকীয়ার কারণেই তার স্বামীকে হত্যা করা হয়েছে। কাকলী তা স্বীকারও করেছে। চুয়াডাঙ্গা সদর থানার ওসির নির্দেশে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সরোজগঞ্জ ফাঁড়ি পুলিশে ইনচার্জ এসআই সেকেন্দার আলী সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ঢাকার কেরানীগঞ্জ থেকে ঝিনাইদহ গোবরাপাড়া গ্রামের কুয়েত প্রবাসী রফিকুলের স্ত্রী ছালমা ওরফে কাকলীকে গ্রেফতার করেন। সে চুয়াডাঙ্গা সদরের কুতুবপুর ইউনিয়নের জীবনা গ্রামের কুয়েত প্রবাসী স্বপন হত্যামামলার প্রধান আসামি।পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সে হত্যার সাথে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে তার সহযোগীদের নাম বলেছে।তার স্বীকারক্তিতে তার সহযোগী চুয়াডাঙ্গা সদরের তিতুদহ ইউনিয়নের খেজুরতলা গ্রামের হাবিবুরকে নিজ বাড়ি থেকে রোববার রাত ২টার দিকে গ্রেফতার করেছে বলে গোপন সূত্রে জানা গেছে।

উল্লেখ্য, গত ৩ ডিসেম্বর ২০১২ সালে চুয়াডাঙ্গার নিমতালার আপাগাড়ির মাঠের পাশে ক্যানালের ধারে নিমগাছ গলায় ফাঁস দিয়ে হত্যা করে কুয়েত প্রবাসী স্বপনকে।