এসএসসি-সমমানে পাসের হার ৮৭.০৪, জিপিএ-৫ লক্ষাধিক

স্টাফ রিপোর্টার: এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় গড় পাসের হার ৮৭ দশমিক ০৪ শতাংশ। জিপিএ পেয়েছে ১ লাখ ১১ হাজার ৯০১ জন। মোট পাস করেছে ১২ লাখ ৮২ হাজার ৬১৮ জন শিক্ষার্থী। শতভাগ পাশ করেছে ৫ হাজার ৯৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা।

Jhenaidah cadet college pic 30.05. 15

চুয়াডাঙ্গা জেলার ঐতিহ্যবাহী ভি জে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এবছর ২৪৮ জন অংশ নিয়ে পাশ করেছে ২২৫ ও জিপিএ ৫ পেয়েছে ৩৯ জন। পাশের হার ৮৭ শতাংশ । অপরদিকে চুয়াডাঙ্গা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২২৩ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাশ করেছে ২১৩ । জিপিএ ৫ পেয়েছে ৩৪ জন । পাশের হার ৯৫ দশমিক ৫২। চুয়াডাঙ্গা ভি জে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে এ ১৫৬ জন, এ মাইনাস ১৮ জন ও বি পেয়েছে ১২ জন ছাত্র। অপরদিকে সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে এ ১০৫ জন, এ মাইনাস ৪২ জন ও বি পেয়েছে ২৪ জন ছাত্রী।

পরীক্ষার এই ফলাফলে ভিজে স্কুলের প্রধান শিক্ষক নুর ই আলম মোর্শেদা নিজেই অসন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, বিদ্যালয়ে সুপারিশে ছাত্র ভর্তি, স্কুলে নিয়মিত প্রধান শিক্ষক না থাকায় একাডেমীক কার্যক্রম ভেঙ্গে পড়া এবং শিক্ষক স্বল্পতাকে ফলাফল বিপর্যয়ের কারণ বলে দাবী করেছেন। সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাহফুজুল হোসেন ফলাফলে অসন্তষ্ট দাবী করে ফল বিপর্যয়ে সৃজনশীল গণিতকে দায়ী করেছেন।

ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ এবার এসএসসি পরীক্ষায় যশোর বোর্ড সেরা হয়েছে। তাদের পাশের হার শতভাগ। মোট ৪৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে সবাই জিপিএ ৫ পেয়েছে। ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মোঃ আতিকুর রহমান জানান, ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজের ৪৬ জন ছাত্র বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এবার এস,এস,সি পরীক্ষায় অংশ গ্রহন করে। তারা সবাই এবার জিপি-এ ৫ পেয়েছে। ফলে কলেজটি এবার যশোর বোর্ড সেরা হয়েছে। তিনি আরও জানান, যশোর বোর্ডে তাদের কলেজের পাশের হার শতভাগ। শিক্ষকদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টা ও শিক্ষার্থীদের মনযোগ দিয়ে লেখা পড়া করার কারনেই এ ফলাফল অর্জন করা সম্ভব হয়েছে।

সকাল ১০টায় শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বোর্ড চেয়ারম্যানদের সঙ্গে নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর করেন। দুপুর ১টায় সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আনুষ্ঠানিক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে শিক্ষামন্ত্রী ফলাফল ঘোষণা করেন। ফলাফল হস্তান্তরের পর শিক্ষামন্ত্রী জানান, এবার পাসের হার ৮৭ দশমিক ০৪ শতাংশ। মোট জিপিএ ৫ পেয়েছে ১ লাখ ১১ হাজার ৯০১ জন। শতভাগ পাস প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৫ হাজার ৯৭টি। মাদ্রাসা বোর্ডে পাসের হার ৯০ দশমিক ২০, কারিগরি বোর্ডে পাসের হার ৮৩ দশমিক ০১। বিদেশের আটটি কেন্দ্রে পাসের হার ৯৭ দশমিক ৬৬। এছাড়া মাদ্রাসা বোডে জিপিএ ৫ পেয়েছে ১১ হাজার ৩৩৮ জন ও কারিগরি শিক্ষাবোর্ডে জিপিএ ৫ পেয়েছে ৬ হাজার ৯৩২ জন। এদিকে ঢাকা বোর্ডে পাসের হার ৮৮ দশমিক ৬৫ শতাংশ, চট্টগ্রাম বোর্ডে পাশের হার ৮৭ দশমিক ৭৭ ভাগ, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭ হাজার ১১৬ জন। কুমিল্লা বোর্ডে পাশের হার ৮৪ দশমিক ২২ ভাগ, জিপিএ ৫ পেয়েছে ১০ হাজার ১৯৫ জন। বরিশাল বোর্ডে পাসের হার ৮৪ দশমিক ৩৭ ভাগ। জিপিএ ৫ পেয়েছে ৩ হাজার ১৭১ জন। সিলেট বোর্ডে পাশের হার ৮১.৮২ ভাগ, জিপিএ ৫ পেয়েছে ২ হাজার ৪৫২ জন। রাজশাহী বোর্ডে পাসের হার ৯৪ দশমিক ৯৭ ভাগ, জিপিএ ৫ পেয়েছে ১৫ হাজার ৮৭৩ জন । দিনাজপুর বোর্ডে পাশের হার ৮৫ দশমিক ০৫ভাগ। জিপিএ ৫ পেয়েছে ১০ হাজার ৮৮৪ জন। ঢাকা বোর্ডে পাশেরর হার ৮৮ দশমিক ৬৫ ভাগ, জিপিএ ৫ পেয়েছে ৩৬ হাজার ৮০১ জন।  যশোর বোর্ডে পাশের হার ৮৪ দশমিক ০২ ভাগ,  জিপিএ ৫ পেয়েছে ৭ হাজার ১৮১ জন।

এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফলে গতবারের তুলনায় এবার পাসের হার এবং জিপিএ-৫ এর হার দুই-ই কমেছে। শনিবার প্রকাশিত এবছরের ৮টি শিক্ষাবোর্ডের ফলাফল বিশ্লেষণ করে এ তথ্য মিলেছে।

ফলাফলে দেখা যায়, গতবার পাসের হার ছিল ৯১ দশমিক ৩৪ শতাংশ। এবার গড় পাসের হার মাত্র ৮৭ দশমিক ০৪ শতাংশ। এতে গতবারের তুলনায় এবার পাসের হার ৪ দশমিক ৩০ শতাংশ কমেছে। গতবার এসএসসি ও সমানের পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছিল ১ লাখ ৪২ হাজার ২৭৬ পরীক্ষার্থী।এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে মাত্র ১ লাখ ১০ হাজার ৯০১ পরীক্ষার্থী। হিসেব করে দেখা যায় এবার ৩১ হাজার ৩৭৫ জন জিপিএ-৫ কম পেয়েছেন।

তবে সাধারণ শিক্ষাবোর্ডে পাসের হার কমে গেলেও মাদরাসা বোর্ড সেরা ফল করেছে। এ বোর্ডে পাসের হার ৯০ দশমিক ২০ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১১ হাজার ৩৩৮ পরীক্ষার্থী।

জিপিএ-৫ ও পাসের হারের পাশাপাশি শতভাগ পাস করা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যাও এবার কমেছে।

এ বছর সারাদেশে শতভাগ পাস করেছে ৫ হাজার ৯৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। গতবার এ সংখ্যা ছিল ৬ হাজার ২১০টি। এ হিসাবে শতভাগ পাস করা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা কমেছে ২১৫টি। ২০১৩ সালে শতভাগ পাস করা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ছিল ৫ হাজার ৯২টি। প্রধান মন্ত্রী বলেছেন, হরতাল-অবরোধে পরীক্ষার পাসের হার কমে গেছে। এ বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেন, অস্থিতিশীল পরিবেশের মধ্যে পরীক্ষা নেয়া হয়েছে এবং কোনো শিক্ষার্থীর প্রাণহানি ঘটেনি। এ অবস্থায় মোটাদাগে ফল একটু কমেছে, নতুবা পাসের হার আরো বেশি হতো।

কিন্তু বিশ্লেষকরা বলছেন, এ অবস্থাতেও ৮৭ শতাংশ পাস করেছে। ফলাফল বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, শুধু জিপিএ-৫ ই শিক্ষার মান নির্ধারণ করে না। আসল হচ্ছে মেধার মূল্যায়ণ।

পাসের হার কমে যাওয়া বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রী মন্তব্যের পর শিক্ষা সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বেশ উৎফুল্ল। তারা দাবি করছেন, ওই তিন মাস রাজনৈতিক পরিবেশ ঘোলাটে না হলে পাসের হার ৯৫ শতাংশ ছাড়িয়ে যেতো। ২ ফেব্রুয়ারি এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হওয়ার কথা থাকলেও হরতালের কারণে তা শুরু হয় ৬ ফেব্রুয়ারি। হরতালে সব (১৬ দিন) পরীক্ষা পেছানো হয়। শুক্র ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিনে এ পরীক্ষাগুলো নেওয়া হয়। এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা ১০ মার্চ শেষ হওয়ার কথা থাকলে তা শেষ হয় ৩ এপ্রিল।

 

চুয়াডাঙ্গা জেলা সদরের হাজরাহটী তালতলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৫৪ জনের মধ্যে পাস করেছে ৩৫ জন। অকৃতকার্য ১৯ জন। জিপিএ প্লাস নেই। গ্রিসনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৪৩ জনের মধ্যে পাস করেছে ৩৭ জন। অকৃতকার্য ৬ জন। জিপিএ ৫ পিয়েছে ১জন। আলুকদিয়া রমেলা খাতুন বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৫৩ জনের মধ্যে পাস করেছে ৩৯ জন। জিপিএ ৫ নেই। মোহাম্মদ জুমা ডিএস নিন্মমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ২৭ জনের মধ্যে অকৃতকার্য ১০ জন। জিপিএ-৫ নেই। শ্রীকোল মাধ্যামিক বিদ্যালয়ে ৩৬ জনের মধ্যে পাশ করেছে ২৫ জন। হিজলগাড়ী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১১১ জনের মধ্যে অকৃতকার্য ৯৯ জন পাশ করেছে। জিপিএ ৫ পেয়েছে ৫ জন। আলীয়ারপুর আজিজ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাশ করেছে ৬১ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ২ জন। ডিঙ্গেদহ মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের ৩৭ জনের মধ্যে ৩১ জন পাশ। জিপিএ ৫ একজন। চুয়াডাঙ্গা এমএ বারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১১২ জনের মধ্যে ৮৩ জন পাশ করেছে। জিপিএ-৫ নেই। অকৃতকার্য হয়েছে ২৯ জন। ঝিনুক মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের পরীক্ষার্থী ছিলো ৬৪ জন। পাশ করেছে ৫০ জন। জিপিএ ৫ নেই। চুয়াডাঙ্গা আদর্শ উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের ৭২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ ৬০ জন। জিপিএ-৫ নেই। সরোজগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের ১৪৭ জনের মধ্যে পাশ করেছে ১৩২ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৪ জন। অকৃতকার্য ১৫ জন। ছাদেমন নেছা বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৫১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাশ করেছে ৪৬ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ১ জন। নীলমণিগঞ্জ মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের ৩২ জনের মধ্যে ২৮ জন পাশ করেছে। জিপিএ নেই। খাড়াগোদা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৮১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাশ করেছে ৬৫ জন। চুয়াডাঙ্গা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের ৭৪ জনের মধ্যে পাশ করেছে ৫৫ জন। জিপিএ-৫ নেই। চুয়াডাঙ্গা একাডেমীর ৮১ জনের মধ্যে পাশ করেছে ৬৫ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন। রাহেলা খাতুন গালর্স একাডেমীর ৬৯ জনের মধ্যে ৫৯ জন পাশ করেছে। জিপিএ-৫ নেই। নীলমণিগঞ্জ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১১৬ জনের মধ্যে পাশ করেছে ৯৫ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে তিন জন। শহীদ সোহারার্দী স্মরণী বিদ্যাপীঠের ৯৭ জনের মধ্যে পাশ করেছে ৯৪ জন। ষড়াবাড়িয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৩১ জনের মধ্যে ২৭ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। মাখালডাঙ্গা দিননাথপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭২ জনের মধ্যে ৬৬ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। তিতুদহ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৬৫ জনের মধ্যে পাশ করেছে ৫৬ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ২ জন। সীমান্ত মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৪৩ জনের মধ্যে পাশ করেছে ২৪ জন। বেগমপুর যদুপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ২৮ জনের মধ্যে অকৃতকার্য ১০ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন। কাথুলী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৪৫ জনের মধ্যে ৩৫ জন পাশ করেছে। কুকিয়া চাঁদপুর আইডিয়াল মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের ৩২ জনের মধ্যে পাশ করেছে ২৩ জন। কোটালী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৪৩ জনের মধ্যে পাশ করেছে ২৯ জন। কুতুবপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৪৪ জনের মধ্যে পাশ করেছে ৩২ জন।

আলমডাঙ্গা উপজেলার গোকুলখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৯৮ জনের মধ্যে পাশ করেছে ৬০ জন। সৃজনী মডেল হাই স্কলের ৩২ জনের মধ্যে পাশ করেছে ২৮ জন। মুন্সিগঞ্জ মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের ৯৯ জনের মধ্যে পাশ করেছে ৭০ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ১ জন। আলমডাঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয়ের ১১৮ জনের মধ্যে পাশ করেছে ১০৯ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ৯ জন। এনায়েতপুর বারাদী আলহাজ খুস্তার আলী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৬৯ জনের মধ্যে পাশ করেছে ৬২ জন। আলমডাঙ্গা মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের ১৫৮ জনের মধ্যে পাশ করেছে ১৩৭ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ৮ জন। হারদী শামছুদ্দিন আহম্মেদ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১১৩ জনের মধ্যে পাশ করেছে ৮৫ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ২ জন। মুন্সিগঞ্জ একাডেমীর ৮৫ জনের মধ্যে পাশ করেছে ৬৭ জন। ঘোষবিলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৫৪ জনের মধ্যে পাশ করেছে ৪৭ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ১ জন। আইলহাস লক্ষ্মীপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৫৫ জনের মধ্যে পাশ করেছে ৪১ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ২ জন। পাইকপাড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১০৪ জনের মধ্যে পাশ করেছে ৮৮ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ২ জন। কায়েতপাড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৫৬ জনের মধ্যে পাশ করেছে ৪৪ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ৪ জন। বড় গাংনী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৮০ জনের মধ্যে পাশ করেছে ৫০ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ২ জন। বটিয়াপাড়া শিয়ালমারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৩৩ জনের মধ্যে পাশ করেছে ২৩ জন। এরশাদপুর একাডেমীর ৪৭ জনের মধ্যে ৪১ জন পাশ করেছে। জিপিএ ৫ পেয়েছে ৩ জন। হাড়কান্দি বলেশ্বরপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ২৮ জনের মধ্যে পাশ করেছে ২৭ জন। আসমানখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১০৪ জনের মধ্যে পাশ করেছে ৮৪ জন। ওসমানপুর পরাগপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭০ জনের মধ্যে পাশ করেছে ৫৬ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ২ জন। কাঠাভাঙ্গা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৫০ জনের মধ্যে পাশ করেছে ৪৬ জন। খাসকররা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৮৯ জনের মধ্যে পাশ করেছে ৬৪ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ১ জন। পাঁচলিয়া জামালউদ্দীন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ২৯ জনের মধ্যে সকলেই উত্তীর্ণ হওয়ার পাশাপাশি ১ জন জিপিএ ৫ পেয়ে বিদ্যালয়টির উজ্জ্বলতা মেলে ধরেছে। নাগদহ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৪৩ জনের মধ্যে ৩৩ জন পাশ করেছে। একজন জিপিএ ৫ পেয়েছে। ভদুয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৪৪ জনের মধ্যে ৩৭ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। ৭ জন পেয়েছে জিপিএ ৫। হাটবোয়ালিয়া মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের ৪০ জনের মধ্যে ৩৭ জন উত্তীর্ণ। ঘোলদাড়ি বাজার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭৯ জনের মধ্যে ৬৩ জন পাশ করেছে। জিপিএ ৫ পেয়েছে ১ জন। বাদেমাজু বাদল স্মৃতি একাডেমীর ৩৪ জনের মধ্যে ২৩ জন পাশ করেছে। তিওরবিলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৫৯ জনের মধ্যে ৪৫ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। জিপিএ ৫ পেয়েছে ২ জন। বেলগাছি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৬২ জনের মধ্যে ৫২জন পাশ করেছে। জিপিএ ৫ পেয়েছে ১ জন। সিএইচআর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৬২ জনের মধ্যে ৫২জন পাশ করেছে। বশিরা মালিক ডাউকি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৩১ জনের মধ্যে ২৮ জন পাশ করেছে। ভোগাইলবগাদি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৫৩ জনের মধ্যে ৫১জন পাশ করেছে। শাহাবাগ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৪৩ জনের মধ্যে ৩৯ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। জিপিএ ৫ পেয়েছে ৩ জন। জেসিবি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১৭ জনের মধ্যে পাশ করেছে ১৫ জন। জেএস মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৫৯ জনের মধ্যে ৫৪ জন পাশ করেছে। একজন জিপিএ ৫ পেয়েছে। পাঁচকমলাপুর আলিয়াটনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৩৯ জনের মধ্যে পাশ করেছে ৩৬ জন। ভাংবাড়িয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৬৬ জনের মধ্যে ৬২ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ১জন। কুমারী ইউনিয়ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৫৬ জনের মধ্যে পাশ করেছে ৪৮ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে একজন। ঘোলদাড়ি বাজার বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ২২ জনের মধ্যে পাশ করেছে ১৯ জন। এম সবেদ আলী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৫৯ জনের মধ্যে পাশ করেছে ৪৬ জন। জামজামি গালর্স স্কুল অ্যান্ড কলেজের ২৫ জনের মধ্যে সকলেই উত্তীর্ণ হয়েছে। জিপিএ ৫ পেয়েছে ২ জন। খাসকররা নিম্ন মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের ২৩ জনের মধ্যে ১২ জন পাশ করেছে। সপ্তগ্রাম মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১৬ জনের মধ্যে ১৩ জন পাশ করেছে। মাধবপুর মডেল হাই স্কুলের ১১ জনের মধ্যে ৯জন পাশ করেছে। হাটবোয়ালিয়া মাধ্যমি বিদ্যালয়ের ৮৮ জনের মধ্যে ৭৬ জন পাশ করেছে।

দামুড়হুদা উপজেলার কুতুবপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭২ জনের মধ্যে পাশ করেছে ৫৪ জন। নাটুদহ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৯৩ জনের মধ্যে ৬৯ জন পাশ করেছে। আলহেলা ইসলামি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১২ জনের মধ্যে ৭ জন। দামুড়হুদা পাইলট গালর্স স্কুল অ্যান্ড কলেজের ৭৭ জনের মধ্যে ৬৬ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ১জন। কেরুজ উচ্চ বিদ্যালয়ের ১৩৩ জনের মধ্যে ১৩১ জন পাশ করেছে। জিপিএ ৫ পেয়েছে ১৪ জন। দামুড়হুদা পাইলট হাই স্কুলের ১শ জনের মধ্যে ৭৩ জন পাশ করেছে। জিপিএ ৫ পেয়েছে ১ জন। মেমনগর বিডি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১১৭ জনের মধ্যে ১০৪ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। জিপিএ ৫ পেয়েছে ৩ জন। দর্শনা মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের ৯৮ জনের মধ্যে ৭৪ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। কুড়ুলগাছি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১১৩ জনের মধ্যে ৮৬ জন পাশ করেছে। জিপিএ ৫ পেয়েছে ১জন। কলাবাড়ি রামনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১৪০ জনের মধ্যে ৮০ জন পাশ। অকৃতকার্য হয়েছে ৬০ জন। বিদ্যালয়টির ফলাফল এলাকার শিক্ষানুরাগীদের হতাশ করেছে। নতিপোতা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৯০ জনের মধ্যে ৫৩ জন পাশ করেছে। জিপিএ ৫ পেয়েছে ২ জন। কার্পাসডাঙ্গা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭১ জনের মধ্যে পাশ করেছে ৪৯ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ১ জন। জয়রামপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৪০ জনের মধ্যে পাশ করেছে ২৭ জন। মদনা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭২ জনের মধ্যে পাশ করেছে ৫৮ জন। বিষ্ণুপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৯০ জনের মধ্যে পাশ করেছে ৬২ জন। লোকনাথপুর সহ শিক্ষা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৫৮ জনের মধ্যে পাশ করেছে ৩৩ জন। দলিয়ারপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৫৪ জনের মধ্যে পাশ করেছে ৩৭ জন। দক্ষিণচাঁদপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭৩ জনের মধ্যে পাশ করেছে ৫১ জন। কার্পাসডাঙ্গা মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের ৫৪ জনের মধ্যে পাশ করেছে ২৭ জন। গোবিন্দহুদা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৪১ জনের মধ্যে ২০ জন পাশ করেছে। বড় বলদিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৬২ জনের মধ্যে ৫২জন পাস করেছে। পাটাচোরা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৮৪ জনের মধ্যে ৫১ জন পাস করেছে। সদাবরী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৮১ জনের মধ্যে ৬৪ জন পাস করেছে। জিপিএ ৫ পেয়েছে ১জন। কানাইডাঙ্গা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৫৮ জনের মধ্যে পাস করেছে ৪১ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ১ জন। হোগলডাঙ্গা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৫৯ জনের মধ্যে ৪২ জন পাস করেছে। কামারপাড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ২৫ জনের মধ্যে পাস করেছে ১৩ জন। ঠাকুরপুর পীরপুর কুল্লা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১৯ জনের মধ্যে পাস করেছে ১১ জন। উম্বাদ বিশ্বাস মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ২২ জনের মধ্যে ১৫ জন পাস করেছে। তালসারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১৩ জনের মধ্যে পাস করেছে ১০ জন। জুড়ানপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৩৮ জনের মধ্যে পাস করেছে ২২ জন।

জীবননগর উপজেলার কাশেম আলী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৪০ জনের মধ্যে ২৮ জন। আলীপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ২৪ জনের মধ্যে ১৪ জন। গয়েশপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৮০ জনের মধ্যে পাস করেছে ৫৪ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ১ জন। জীবননগর থানা পাইলট মাধ্যামিক বালিকা বিদ্যালয়ের ৮৪ জনের মধ্যে ৭৩জন পাস করেছে। জিপিএ ৫ পেয়েছে ৬ জন। শাপলাকলি আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৮৯ জনের মধ্যে ৬৫ জন পাস করেছে। জিপিএ ৫ পেয়েছে ১১ জন। হাসাদহ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭৬ জনের মধ্যে পাস করেছে ৭০ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ৮ জন। জীবননগর থানা পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৬২ জনের মধ্যে পাস করেছে ৪৯ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ৮ জন। আন্দুলবাড়িয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৮২ জনের মধ্যে ৭২ জন পাস করেছে। জিপিএ ৫ পেয়েছে ২ জন। উথলী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৫৩ জনের মধ্যে ৩৩ জন পাস করেছে। জিপিএ ৫ পেয়েছে ২ জন। আন্দুলবাড়িয়া মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের ৫৪ জনের মধ্যে ৪৪ জন পাস করেছে। জিপিএ ৫ পেয়েছে ১ জন। রায়পুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৩০ জনের মধ্যে পাস করেছে ২৫ জন। মনোহরপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৩৯ জনের মধ্যে পাস করেছে ৩২ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ৩ জন। উথলী মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের ৫৮ জনের মধ্যে পাস করেছে ৪৭ জন। ধোপাখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৪৯ জনের মধ্যে পাস করেছে ৪৬ জন। করতোয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৩৪ জনের মধ্যে পাস করেছে ২৯ জন। বিসিকেএমপি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৪৩ জনের মধ্যে ৩৫ জন পাস করেছে। জিপিএ ৫ পেয়েছে ৩ জন। মিনাজপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১২ জনের মধ্যে পাস করেছে ৯ জন। হাসাদহ মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের ১০ জনের মধ্যে সকলেই উত্তীর্ণ হয়েছে। কাশিপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৪৬ জনের মধ্যে ৩৯ জন পাস করেছে। শাহাপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৪০ জনের মধ্যে ৩৬ জন। পাকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১০ জনের সকলেই পাস। জিপিএ ৫ পেয়েছে ১ জন। হাজি মানির হোসাইন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১১ জনের মধ্যে ৭ জন পাস করেছে। শিংনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৩০ জনের মধ্যে ২৫ জন পাস করেছে।