এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার প্রথম দিনে ৭ পরিদর্শকসহ ৮৯ পরীক্ষার্থী বহিষ্কার

সারাদেশে ১৩ হাজার ৭১৮ পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত : চুয়াডাঙ্গায় ৭১ মেহেরপুরে ৫৫
স্টাফ রিপোর্টার: এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার প্রথম দিন সারাদেশে ১৩ হাজার ৭১৮ পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিলো। বহিষ্কার হয়েছেন ৭ জন পরিদর্শক ও ৮৯ পরীক্ষার্থী। আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় সাব-কমিটির সভাপতি অধ্যাপক মু. জিয়াউল হক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল সোমবার এই তথ্য জানানো হয়। আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক উপ-কমিটির আহ্বায়ক তপন কুমার সরকার জানান, এইচএসসিতে দুই বিষয়ে (সর্বোচ্চ চার পত্র) ফেল করলে পরের বছর শুধু ওসব বিষয়ে পরীক্ষা দেয়া যায়। গতকাল সোমবার এইচএসসিতে বাংলা প্রথমপত্র, সহজ বাংলা প্রথমপত্র, বাংলা ভাষা ও বাংলাদেশের সংস্কৃতি প্রথমপত্র এবং ডিআইসিএসে বাংলা প্রথমপত্রের পরীক্ষা হয়েছে। আর মাদরাসা বোর্ডের অধীনে আলিমে কোরআন মাজিদ এবং কারিগরি বোর্ডে এইচএসসি ভোকেশনালে সকালে বাংলা-২ (সৃজনশীল নতুন/পুরাতন সিলেবাস) ও বিকেলে বাংলা-১ (সৃজনশীল নতুন/পুরাতন সিলেবাস) পরীক্ষা হয়েছে। এছাড়া কারিগরির ব্যবসায় ব্যবস্থাপনাতে সকালে বাংলা-২ (নতুন সিলেবাস) ও বাংলা-২ (পুরাতন সিলেবাস) এবং বিকেলে বাংলা-১ (সৃজনশীল নতুন সিলেবাস) ও বাংলা-১ (সৃজনশীল পুরাতন সিলেবাস) এবং ডিপ্লোমা ইন কমার্সে সকালে হবে বাংলা-২ এবং বিকেলে বাংলা-১ (সৃজনশীল) বিষয়ের পরীক্ষা হয়েছে। প্রথম দিন ঢাকা বোর্ডে ২ হাজার ৪৮৯ জন, রাজশাহীতে ১ হাজার ২৫৬ জন, কুমিল্লায় ১ হাজার ১৯ জন, যশোরে ১ হাজার ৬১ জন, চট্টগ্রামে ৯৯৮ জন, সিলেটে ৭০৬ জন, বরিশালে ৬৫১ জন এবং দিনাজপুর বোর্ডে ১ হাজার ৬৩ পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিলো। এছাড়া মাদরাসা বোর্ডে ২ হাজার ৪৮৬ জন এবং কারিগরি বোর্ডে ১ হাজার ৯৮৯ পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিলো বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
অন্যদিকে নকলের দায়ে কারিগরি বোর্ডে ৩২ জন, মাদরাসা বোর্ডে ৪০ জন, ঢাকা বোর্ডে ৭ জন, বরিশালে ৬ জন, দিনাজপুরে ২ জন এবং যশোর ও সিলেট বোর্ডে একজন করে পরীক্ষার্থী বহিষ্কার হয়েছেন। এছাড়া সিলেট বোর্ডে ৪ জন এবং কারিগরি বোর্ডে ৩ জন পরিদর্শককে বহিষ্কার করা হয়েছে। বাংলাদেশের ২হাজার ৫৪১টি কেন্দ্রে সোমবার একযোগে শুরু হয়েছে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা, যাতে অংশ নিচ্ছেন ১৩ লাখ ১১ হাজার ৪৫৭ জন শিক্ষার্থী।
চুয়াডাঙ্গায় ২০১৮ সালের এইচএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার প্রথম দিনের বাংলা ১ম পত্রের পরীক্ষায় ৭১জন পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিলো। তবে, তাদের মধ্যে ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা আলাদাভাবে জানা যায়নি। এদিকে, পরীক্ষা চলাকালীন জেলা প্রশাসক জিয়াউদ্দীন আহমেদ চুয়াডাঙ্গা সরকারি আদর্শ মহিলা কলেজ কেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন। এ সময় কলেজের অধ্যক্ষ সাঈদ মো. নওরোজ উপস্থিত ছিলেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, গতকাল সোমবার বাংলা ১ম পত্রের এইচএসসি পরীক্ষায় ৬০৫৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৬০১৫ জন পরীক্ষার্থী উপস্থিত ছিলো এবং অনুপস্থিত ছিলো ৫৮ জন পরীক্ষার্থী। এইচএসসি (ভোকেশনাল) পরীক্ষার প্রথম দিনে ৮৪৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৮৪০ জন পরীক্ষার্থী উপস্থিত ছিলো এবং অনুপস্থিত ছিলো ৫ জন পরীক্ষার্থী। আলিম পরীক্ষার প্রথম দিনে ৩৪২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৩৩৪ জন পরীক্ষার্থী উপস্থিত ছিলো এবং ৮ জন পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিলো।
এছাড়া, আলমডাঙ্গা উপজেলায় স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক সৈয়দ ফারুক আহমদ, দামুড়হুদা উপজেলায় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক, জীবননগর উপজেলায় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) জসিম উদ্দীন এবং সদর উপজেলায় অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) খোন্দকার ফরহাদ আহমদকে আহবায়ক করে ১০ সদস্যের চারটি ভিজিলেন্স টিম গঠন করা হয়েছে।
ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি জানিয়েছেন, সারাদেশের ন্যায় আলমডাঙ্গা উপজেলায় কঠোর নিয়ন্ত্রণের মধ্যো এইচএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এবারের পরীক্ষায় উপজেলার ৭টি কেন্দ্রে মোট ২ হাজার ৩শ ৬৩ জন ছাত্র-ছাত্রী অংশগ্রহণ করে। প্রথম দিনের পরীক্ষায় অনুপস্থিত ২০ জন শিক্ষার্থী। গতকাল সোমবার সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত এইচএসসির বাংলা আবশ্যিক প্রথমপত্র, সহজ বাংলা প্রথমপত্র, বাংলা ভাষা ও বাংলাদেশের সংস্কৃতিক প্রথমপত্র এবং বাংলা (আবশ্যিক) প্রথমপত্রের (ডিআইবিএস) পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। একই দিনে মাদরাসা বোর্ডের অধীনে আলিমে কোরআন মাজিদ ও এইচএসসি ভোকেশনালে বাংলা-২ পত্র সহ নতুন পুরাতন সিলেবাসের বাংলা ১ম পত্রের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এছাড়া কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের অধীনে ডিপ্লোমা ইন কমার্সের দ্বাদশ শ্রেণিতে বাংলা-২ ও একাদশ শ্রেণিতে প্রথম পত্রের পরীক্ষায় নকলমুক্তভাবে সম্পূর্ণ করেন উপজেলা প্রশাসন। এবারের পরিক্ষায় প্রতিটি কলেজের সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষকদের গতিবিধিসহ কলেজ ক্যাম্পাস এরিয়া মনিটরিং করেন। নকল ও প্রশ্ন ফাঁস রোধে আলমডাঙ্গা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রাহাত মান্নানের কঠোর নজরদারির তৎপরতায় এবারের সুষ্ঠু পরীক্ষায় হওয়ায় আলমডাঙ্গায় শিক্ষার্থীর অভিভাবকেরা সাধুবাদ জানিয়েছেন।
জীবননগর ব্যুরো জানিয়েছে, জীবননগর উপজেলায় ৩টি কেন্দ্রে গতকাল সোমবার থেকে একযোগে শুরু হয়েছে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা। উপজেলা ৪টি কলেজ জীবননগর ডিগ্রি কলেজ, জীবননগর আদর্শ মহিলা ডিগ্রি কলেজ, উথলী মহাবিদ্যালয়, আন্দুলবাড়িয়া কলেজ ও ২টি মাদরাসা জীবননগর উপজেলা আলিম মাদরাসা এবং হাসাদাহ মডেল ফাজিল মাদরাসা হতে ৯৪৫ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করছে। এর মধ্যে প্রথম দিনে ৬ জন পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিলো। এবার এইচএসসিতে ৭শ ১৩ জন, মাদরাসা বোর্ডের অধীনে আলিমে ১১৭জন ও কারিগরি বোর্ডের অর্ধীনে এইচএসসি বিএম শাখা হতে ১০৯জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। নকলমুক্ত ও সুষ্ঠু পরিবেশে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক জসিম উদ্দীন, এনএসআইয়ের উপপরিচালক জাফর ইকবাল ও জীবননগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার সেলিম রেজা পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন করেন।
প্রথম দিনে মেহেরপুরে নকলমুক্ত পরিবেশে এইচএসসি পরীক্ষা সম্পন্ন
মেহেরপুর অফিস জানিয়েছে, সারা দেশের ন্যায় গতকাল সোমবার মেহেরপুর জেলাতেও নকলমুক্ত পরিবেশে প্রথম দিনের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। প্রথম দিনের পরীক্ষায় মোট ৪ হাজার ৮২০ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৪ হাজার ৭৬৫ জন অংশগ্রহণ করে। এদিনের পরীক্ষায় ৫৫ জন পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিলো। এর মধ্যে এইচএসসিতে ৪২ জন, এইচএসসি (বিএম) এ ১০ জন ও আলিমে ৩ জন রয়েছে। তবে এইচএসসি (ভোকেশনাল) পরীক্ষায় কেউ অনুপস্থিত ছিলো না।
প্রথম দিনে জেলার মোট ৭টি কেন্দ্রে এইচএসসি বাংলা ১ম পত্রের পরীক্ষায় মোট ৩ হাজার ৮৩৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৩ হাজার ৭৯৪ জন, মোট ৩টি কেন্দ্রে এইচএসসি (বিএম) বাংলা-২ পরীক্ষায় ৭৭৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৭৬৭ জন ও একমাত্র কেন্দ্রে আলিম পরীক্ষায় ১২১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১১৮ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। অপর দিকে একটি মাত্র কেন্দ্রে এইচএসসি (ভোকেশনাল) পরীক্ষায় ৮৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে সবাই অংশগ্রহণ করে।
এইচএসসি পরীক্ষায় মেহেরপুর সদর উপজেলার মোট ৩টি কেন্দ্রে মোট এক হাজার ৮৩৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে এক হাজার ৮১৬ জন অংশগ্রহণ করে। অনুপস্থিত ছিলো ২৪ জন। মেহেরপুর সরকারি কলেজে ৬২৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৬১৯ জন, সরকারি মহিলা কলেজ কেন্দ্রে ৭৫৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৭৪৩ জন, মেহেরপুর পৌর ডিগ্রি কলেজ কেন্দ্রে ৪৫৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৪৫১ জন অংশগ্রহণ করে। মুজিবনগর উপজেলার একমাত্র কেন্দ্র মুজিবনগর সরকারি ডিগ্রি কলেজ কেন্দ্রে ৪০৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৪০৫ জন অংশগ্রহণ করে। গাংনী উপজেলার ৩টি কেন্দ্রে মোট এক হাজার ৫৯৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে এক হাজার ৫৭৬ জন অংশগ্রহণ করে। এর মধ্যে গাংনী ডিগ্রি কলেজ কেন্দ্রে ৪৬৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৪৬৫ জন, গাংনী মহিলা কলেজ কেন্দ্রে ৩৮৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৩৮০ জন ও বামুন্দী-নিশিপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রে ৭৩৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৭৩১ জন অংশগ্রহণ করে।
এইচএসসি (বিএম) পরীক্ষায় মেহেরপুর মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় ও বিএম কলেজ কেন্দ্র ১৪১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৩৯ জন, মুজিবনগর ডিগ্রি কলেজ কেন্দ্রে ৭১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে সবাই ও গাংনী পাইলট স্কুল ও কলেজ কেন্দ্রে ৫৬৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৫৫৭ জন অংশগ্রহণ করে।
এইচএসসি (ভোকেশনাল) পরীক্ষায় একমাত্র কেন্দ্র মেহেরপুর সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রে ৮৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে সবাই অংশ নেয়। এছাড়া আলিম পরীক্ষায় একমাত্র কেন্দ্র মেহেরপুর দারুল উলুম আহমদীয়া ফাজিল মাদরাসায় ১২১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১১৮ জন অংশগ্রহণ করে।
জেলা প্রশাসক পরিমল সিংহ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক শেখ ফরিদ আহমেদ, তিন উপজেলা ইউএনও জেলার বিভিন্ন পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন করেন।

হরিণাকুণ্ডু প্রতিনিধি জানিয়েছেন, এইচএসসি পরীক্ষায় হরিণাকুণ্ডুর চারটি কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থী ছিলো ১ হাজার ৩৫০ জন। অনূপস্থিত পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিলো ৩২ জন। কোথাও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়ায় চারটি কেন্দ্রেই শান্তিপূর্ণভাবে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। পরীক্ষা কেন্দ্রের ভেতর ও বাইরের পরিবেশ ছিলো সুনশান নিরবতায় ভরপুর ও সুশৃঙ্খল। প্রথম দিন জেনারেল বোর্ডে বাংলা প্রথমপত্র, কারিগরি বোর্ডে বাংলা-২ এবং মাদরাসা বোর্ডে কোরআন মাজিদ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
সরকারি লালন শাহ কলেজ কেন্দ্রে সালেহা বেগম মহিলা ডিগ্রি কলেজ, জোড়াদহ কলেজ এবং মান্দিয়া আইডিয়াল কলেজের ৬৩৩জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে অংশগ্রহণ করে ৬২৬ জন এবং অনুপস্থিত ছিলো ৭ জন। সালেহা বেগম মহিলা ডিগ্রি কলেজ কেন্দ্রে সরকারি লালন শাহ কলেজ, হাজি আরসাদ আলী কলেজ ও পাইলট স্কুল অ্যান্ড কলেজের ৪১৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে অংশগ্রহণ করে ৪১১ জন। এ কেন্দ্রে অনুপস্থিত পরীক্ষার্থী ছিলো ৪ জন। হরিণাকুণ্ডু সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত কারিগরি পরীক্ষা কেন্দ্রে দুটি প্রতিষ্ঠানের ১৫২ পরীক্ষার্থীর মধ্যে অংশগ্রহণ করে ১৪৯ জন। এ কেন্দ্রে অনুপস্থিত ছিলো ৩জন। প্রথমবারের মতো হরিণাকুণ্ডুতে অনুষ্ঠিত আলিম পরীক্ষায় হরিণাকুণ্ডু আলিম মাদরাসা কেন্দ্রে ৩টি প্রতিষ্ঠানের ১৫০ পরীক্ষার্থীর মধ্যে অংশগ্রহণ করে ১৩২ এবং অনুপস্থিত ছিলো ১৮ জন।