ঈদে মনের মতো করে সাজতে সব শ্রেণির মানুষ ছুটছে টেইলার্সে

 

খাইরুজ্জামান সেতু/উজ্জ্বল মাসুদ: ঈদে কে না চায় নিজেকে মনের মতো করে সাজাতে! তাই তরুণ-তরুণী, যুবক-যুবতী, শিশু, বয়স্ক যারা এই ঈদে তৈরি পোশাক পরতে চায় তারা ছুটছেন টেইলার্সের দোকানে। চুয়াডাঙ্গা শহরের বেশ কয়েকটি টেইলার্সের দোকান সরেজমিন পরিদর্শনে দেখা গেছে, ছেলেদের পোশাক কারিগররা ব্যস্ত সময় পার করছে। এক দোকান মালিক জানান, পোশাক তৈরির অর্ডার প্রায় প্রতিদিনই বাড়ছে। এখনও ৩/৪ দিন এই পোশাক অর্ডার বাড়তে থাকবে। পোশাকের মুজুরি গতবারের মতোই শার্ট ২৫০ টাকা প্যান্ট ৩৫০ টাকা। আর মেয়েদের পোশাক কারিগররা খুবই ব্যস্ত সময় পার করছেন। গতবারের তুলনায় এবার কাজের চাপ বেশি। মজুরি ১৫০ টাকা থেকে শুরু করে ৫০০ টাকা পর্যন্ত। এবার আর ঝিলিক বা আনারকলি পোশাক নয় চলছে পাখি বা রাশিসহ বিভিন্ন নামের পোশাক। সব মিলিয়ে গতবারের সাথে মজুরি তুলনা করা যাবে না। গতবার ছিলো এক রকম এখন পোশাকের ডিজাইন আর এক রকম। আর লেইচ, চুমকি বোতামের দোকানে দেখা গেছে উপচে পড়া ভিড়। তবে সেখানে পোশাকে কারচুপি করার জন্য চুমকি বা জরি বিক্রি হচ্ছে না। লেইচ, গলার ডিজাইন ও ঝুমকা বেশি বেশি বিক্রি হচ্ছে বলে জানান বিক্রেতারা। আর এর কারণ হিসেবে দোকানিরা জানালেন, এবার পোশাকে কারচুপি কাজের তুলনায় পোশাকে বিভিন্ন ডিজাইন বেশি হচ্ছে।