দামুড়হুদা/জুড়ানপুর প্রতিনিধি : দামুড়হুদার জুড়ানপুরে আপত্তিকর অবস্থায় কপোত-কপোতিকে আটক করে গণধোলায় শেষে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছে এলাকার বেরসিক জনতা। আটক জাহিদুল বর্তমানে আনছার সদস্য হিসেবে মাগুরার শ্রীপুর থানায় এবং সেলিনা ইব্রাহীমপুরস্থ কেআর মালিক আধুনিক হাসপাতালে কর্মরত।
জানা গেছে, চুয়াড্গাার দামুড়হুদা উপজেলার জুড়ানপুর গ্রামের ছাগবরের ছেলে তিন সন্তানের জনক আনছার সদস্য জাহিদুল ইসলাম একই গ্রামের মাদরাসাপাড়ার আরজুল্লাহ সেখের মেয়ে এক সন্তানের জননী সেলিনা আক্তারের সাথে পরকীয়া প্রেমের স¤পর্ক গড়ে তোলে। মন দেয়া-নেয়ার একপর্যায়ে গত বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে জাহিদুল সেলিনার বাড়িতে আসে এবং পরকীয়ায় মিলিত হয়। বিষয়টি জানতে পেরে এলাকার বেরসিক জনতা তাদের আপত্তিকর অবস্থায় হাতে নাতে ধরে উত্তম-মধ্যম দেয়। পরে বিষয়টি গ্রাম্য শালিস বৈঠকের মাধ্যমে সমাধানের জন্য জুড়ানপুর পাক ইয়াং ক্লাবে আটকে রাখা হয়। শালিস বৈঠকে ৫ মাস আগে বিয়ে করেছি বলে জানানো হলেও তারা কাবিন দেখাতে ব্যর্থ হয়। পরে বিষ্ণুপুর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এএসআই ফরমান তাদেরকে দামুড়হুদা মডেল থানায় সোপর্দ করেন।