জিপিএ-৫ এ রংধনুর সেঞ্চুরি : সাফল্যের ধারা অম্লান

তবার জেএসসিতে নার্ভাস নাইনটি টুতে থাকলেও এবার পেলো পূর্ণতা

 

স্টাফ রিপোর্টার: স্বপ্নটা সত্যি হতে সময় লাগলেও খুশি চুয়াডাঙ্গার শিক্ষার মান বৃদ্ধিতে অনন্য দৃষ্টান্ত সৃষ্টিকারী শিক্ষক আব্দুস সালাম। ’রংধনু’র স্বপ্নপূরুষ। যাকে সকলে সালাম স্যার বলেই চেনেন। চিনবে নাই বা কেন? শিক্ষকতায় ৩১ পেরিয়ে এবার ৩২শে। আর এবারই তার সৃষ্ট শিক্ষাদান কেন্দ্র রংধনুর’র  শিক্ষার্থীদের মধ্যে জেএসসিতে জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা সেঞ্চুরিতে দাঁড়ালো। এর আগে ২০১২ সালের এসএসসিতে জিপিএ-৫’র সংখ্যা একজনের জন্য সেঞ্চুরিটা হাতছাড়া হয়। এবার জেএসসিতে সেটা পূরণ হওয়ায় উৎফুল্ল শুধু সালাম স্যারই নয়, প্রতিষ্ঠানের সকল শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরাও।

জেএসসি, এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশের পর শিক্ষানুরাগীদের অধিকাংশের মধ্যেই প্রশ্নজাগে, সালাম স্যারের রংধনু’র ফলাফল কেমন। প্রত্যাশিত হয়েছে তো? এসব প্রশ্নের জবাব জানতে গেলে রংধনুর পরিচালক আব্দুস সালাম বলেন, ৩১ বছর ধরে শিক্ষকতা করে আসছি। শিক্ষার মান বৃদ্ধিতে ছায়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে রংধনুকে জেলাবাসীর সামনে দাঁড় করাতে পেরেছি মূলত সকলের সহযোগিতায়। তবে স্বীকার করতেই হয় ‘পরিবার’ প্রতিষ্ঠান মুখ্য ভূমিকার। তার পর মূল দায়িত্ব পালন করে সরকারি-বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো, এরপর ছায়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে আমাদের মতো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো ভূমিকা রাখে।  এবার জেএসসি পরীক্ষায় রংধনু থেকে মোট ১শ ৮৮ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এর মধ্যে ১শ জন পেয়েছে জিপিএ-৫। আর এর মধ্যে গোল্ডেন এ প্লাস পেয়েছে ৫৩ জন। এ-গ্রেড পেয়েছে ৮০ জন শিক্ষার্থী। এর মধ্যে এক বিষয়ের জন্য এ-প্লাস থেকে বঞ্চিত হয়েছে ২৬ জন। এ মাইনাস ৫ জন আর বি-গ্রেড থেকে ৩ জন। গতবার জেএসসিতে ৯২ জন জিপিএ-৫ পেok-dsc_0257য়েছিলো। এর মধ্যে গোল্ডেন এ-প্লাস ছিলো ৫০ জন।

প্রসঙ্গত: এবারের ১শ’ জন এ প্লাসের মধ্যে ৬০ জনই রংধনুতে ৭ম শ্রেণি থেকে শিক্ষা নিচ্ছে।

দীর্ঘ দিনের শিক্ষকতা জীবনে একের পর এক সফলতার মধ্যেও সেঞ্চুরি সংখ্যক শিক্ষার্থীর কৃতিত্ব অর্জনের স্বপ্নটা ছিলো বহুদিনের প্রত্যাশা। এতোদিন পর স্বপ্ন পূরণের বিষয়ে আব্দুস সালাম বললেন, যেকোনো সাফল্যেই মানুষকে আরও উৎসাহিত করে। করে বেগবান। এবারের জেএসসি পরীক্ষার ভালো ফলাফল আমাকে আরও আত্মবিশ্বাসী করেছে। আমি সকলের সহযোগিতা ও দোয় প্রত্যাশী।

যারা গোল্ডেন এ-প্লাস পেয়েছে তাদের নামের তালিকা: চুয়াডাঙ্গা ফেরিঘাট রোডের মো. মিজানুর রহমান ও মোছা. দিলরুবা ফেরদৌসের মেয়ে নাযিফা নুর ঐশী, সিনেমা হল পাড়ার মো. মাহফুজুর রহমান ও মোছা. লাভলী আক্তারের ছেলে রাফিদ শাহরিয়ার, কোর্টপাড়ার মো. সিদ্দিকুর রহমান ও নার্গিস আক্তার লাকীর মেয়ে সামিহা সিদ্দিকা এশা, সবুজ পাড়ার মো. আশরাফ উদ্দিন ও রেহেনা পারভীনের মেয়ে আনিকা আশরাফ, মালো পাড়ার মো. এনামুল হক ও মোছা. নাসরিন নাহারের মেয়ে রাওমি তানসাজ, পুরাতন হাসপাতাল পাড়ার মো. ইকবাল মাহমুদ টিটু ও রায়হানা সুলতানার ছেলে ছাকিব মাহমুদ, কোর্টপাড়ার মো. উজ্জ¦ল হোসেন ও মোছা. ইশরাত জাহানের মেয়ে তায়েবা আফরিন মৌ, ঝিনাইদহ  শৈলকুপার আলফাপুরের মো. জামাল হোসেন বিশ্বাস ও মোছা. আয়রিন আফরোজ মিলির ছেলে বিএম বি ফাহিম, চুয়াডাঙ্গার গুলশান পাড়ার মো. মাওলা বিশ্বাস ও খাদিজা পারভীনের ছেলে মো. ওয়ালিদ ইসলাম, গোরস্তান পাড়ার মো. খলিলুর রহমান ও মোছা. সেলিনা খাতুনের ছেলে নূরে আলম সিদ্দিকী প্রিন্স, সিঅ্যান্ডবি পাড়ার হাসানুজ্জামান ও রশিদা খাতুনের মেয়ে মোছা. তানিজ ফাতেমা সাদিকা, বাগান পাড়ার বাবুল আক্তার ও হিরা মনির মেয়ে সিদরাতুল মুনতাহা বৈভব, রামনগর কলাবাড়ির হাসানুজ্জামান সজিব ও শিউলী খাতুনের মেয়ে সানজানা জামান জীম, নতুন বাজারের মো. আহসান আলী ও মোছা. হামিদা বেগমের মেয়ে লামইয়া আহসান তুলি, বেগমপুর যদুপুরের আবুল হোসেন ও শামিমা সুলতানার মেয়ে আফিফা সুতলানা, হাসপাতাল পাড়ার মো. বসিরুল আজম ও শামিমা আক্তারের ছেলে শুফান শাহী, কবরী রোডের মো. আক্তার হোসেন ও মোছা. ফিরোজা খাতুনের মেয়ে নিশাত তাসনিম, দৌলাতদিয়ার মোজাম্মেল হক ও মৌসুমী আক্তারের মেয়ে জান্নাতুল নাঈমা রুম্পা, আরাম পাড়ার মো. মিজানুর রহমান ও রোকেয়া পারভীনের মেয়ে মাহমুদা পারভীন মিমি, কোর্টপাড়ার রফিকুর রহমান ও নাজনিন নাহারের ছেলে শাহরিয়ার ইমন, সিঅ্যান্ডবি পাড়ার আব্দুর রহিম ও শাহিদা বেগমের মেয়ে সানমুন নাহার প্রিয়ন্তী, দক্ষিণ হাসপাতাল পাড়ার মো. আশরাফুল আলম ও মোছা. বিলকিস আরার ছেলে মো. ফজলে রাব্বী, ঈদগাহ পাড়ার আব্দুল্লাহ আল মামুন ও নাসরিন সুলতানার মেয়ে যারিন তাসমিয়া মিম, চক্ষু হাসপাতাল পাড়ার আসাদুল হক ও শামিমা সুলতানার মেয়ে তাসনিম আসাদ মীম, বেলগাছীর মো. রফিক উদ্দিন ও বিউটি খাতুনের মেয়ে কিফাইয়া আক্তার রিম্মি, সাতগাড়ির মো. একরামূল হক ও মোছা. শান্তনা খাতুনের মেয়ে মেহেরিন হক মিসি, দামুড়হুদার দশমী পাড়ার মো. আসমত আলী বিশ্বাস ও মোছা. শামসুন্নাহারের ছেলে আসিফ আসমত নিবিড়, চুয়াডাঙ্গার দক্ষিণ হাসপাতাল পাড়ার মো. ফরজ আলী ও মোছা. লাকী খাতুনের ছেলে নাঈমুর রহমান সিফাত, শেখ পাড়ার মো. মাহমুদুল হক ও ববিতা নাজমার মেয়ে আনজুম ফাতেমা, শেখ পাড়ার মৃত. রবিউল ইসলাম ও মোছা. শামিমা পারভীনের ছেলে মো. সুজন হাসান, ঈদগাহ পাড়ার মো. জিলুর রশিদ ও মোছা. রজিনা খাতুনের ছেলে বিএম সাদিকুর রশিদ শিবলী, সবুজ পাড়ার মো. আসাদুজ্জামান ও নার্গিস নাহারের ছেলে মাহমুদ রেজা, জিনতলা মল্লিক পাড়ার সাদিদুল একাব ও মুশ্তারী একাবের মেয়ে রামিশা নৌশিন রোজা, ঈদগাহ পাড়ার হাসানুজ্জামান ও রেহানা পারভীনের মেয়ে হাসনা জামান খুকু মনি, দামুড়হুদা দশমীপাড়ার জালাল উদ্দিন ও মোছা. নুরজাহান খাতুনের মেয়ে মোছা. জান্নাতুল মাওয়া ময়ূরী, শান্তিপাাড়ার মো. হাশেম আলী ও নিলুফা ইয়াসমিনের ছেলে মো. তালহা জুবায়ের, হাটকালু গঞ্জের মো. ফজলুল কবীর ও মোছা. মর্জিনা খাতুনের মেয়ে মোছা. মহসিনা জিম, ফার্মপাড়ার আজিম উদ্দিন ও রিফাত শারমিন পাপিয়ার মেয়ে আশফিকা তাহসীন ইথিকা, আরাম পাড়ার মো. আলী আক্তার খাঁন ও মোছা. সোনিয়া শারমিনের ছেলে মো. অরিয়ান সিফাত খাঁন অরি, দক্ষিণ হাসপাতাল পাড়ার মো. নজরুল ইসলাম ও সুলতানা মারুফা আক্তারের ছেলে রাইয়ান মাশরাফী, থানা কাউন্সিল পাড়ার মো. হারুন অর-রশিদ ও মোছা. তাহলিমা নুর’র ছেলে মো. তাওহীদ হাসান, পোস্ট অফিস পাড়ার মশিউর রহমান আবু ও জাহান-আরা পারভীনের মেয়ে মাইসুম মালিহা, থানা কাউন্সিল পাড়ার মো. আনোয়ার হোসেন ও মোছা. মনজু আরা খাতুনের ছেলে শেখ আল আরাফাত, কোর্টপাড়ার আল মামুন রানা ও শেফালী খাতুনের ছেলে মুস্তফা শাহরিয়ার ইউশা, কোর্টপাড়ার মো. আক্তারুজ্জামান ও মোছা: শান্তনা আক্তারের ছেলে মো: আল আমিন নোমান, মহিলা কলেজ পাড়ার মো. আবু বকর ও মাহমুদা জেসমিনের মেয়ে জেবা আতিকা অমি,  আলুকদিয়ার আলী আাহমেদ ও গুলনাহার বেগমের ছেলে শাহরুখ আহমেদ, পলাশ পাড়ার মো. ফকর উদ্দিন ও মোছা. ফাতেমা সুলতানার ছেলে মেহফুজ আনাম উৎস, ঈদগাহ পাড়ার মো. হাসান ও মোছা. হেলেনা খাতুনের মেয়ে রামিসা আনান প্রমি, কলেজ পাড়ার আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ ও আরিফা খাতুনের ছেলে রিজওয়ান বিন মাহমুদ রোহান, জিনতলা মল্লিক পাড়ার শামিম-উল আলিম ও জেবা আহমেদের ছেলে মুনতাসির আহমেদ, ঈদগাহ পাড়ার আমানউল্লাহ ও আফরোজা আমানের মেয়ে লামইয়া তাবাসসুম এবং আরাম পাড়ার মো. আমিরুল ইসলাম ও মোছা. মাহবুর আরা খাতুনের ছেলে আব্দুলাহ-আল-মুযনাবীন। মোট-৫৩ জন।

যারা জিপিএ-৫ পেয়েছে তাদের নামের তালিকা: চুয়াডাঙ্গা হাসপাতাল পাড়ার মো. সহিদুল ইসলামের ছেলে তাহসিন আহমেদ জীম, ওয়াপদা কলোনীর মো. নুরুল ইসলামের ছেলে ইরফাত নূর অবনী, সবুজ পাড়ার মো. শরিফুল ইসলামের মেয়ে সুমাইয়া ইসলাম সারা, মল্লিক পাড়ার মো. সার্জেত আলী বাচ্চুর ছেলে মারুফ বিল্লাহ, ভালাইপুরের তোফাজ্জেল হোসেনের মেয়ে সানজিদা আক্তার তৃপ্তি, হাসপাতাল পাড়ার মো. আবুল কালামের ছেলে আমিন আল সাঈদ, ঝিনাইদহ বাসস্ট্যান্ড পাড়ার মো. আবুল কালাম আজাদের মেয়ে আফরিন আজাদ ফারিন, আলমডাঙ্গা আলিয়াটনগরের মো. মাসুদুর রশিদের মেয়ে মোছা. মাহামুদা তাবাচ্ছুম আঁচল, চুয়াডাঙ্গা বেলগাছীর মো. সহিদুল ইসলামের ছেলে সৈকত ইসলাম, শেখ পাড়ার মো. কামরুল ইসলামের মেয়ে লিজিয়া পারভীন মনিকা, সিঅ্যান্ডবি পাড়ার মো. আব্দুস ছাত্তারের ছেলে সৌরভ হোসেন, ঠাকুরপুরের মো. জিয়াউর রহমানের মেয়ে যারিন তাসনিম রিম, ঈদগাহ পাড়ার মো. মিজানুর রহমানের মেয়ে ফারজানা মীম, শান্তিপাড়ার ফারিদ আহমেদের মেয়ে তাবাসসুম ফেরদৌস ডিনা, সবুজ পাড়ার খন্দকার রবিউল ইসলামের ছেলে খন্দকার তাহসীর আহমেদ রাহুল, বাগানপাড়ার জাহাঙ্গীর আলমের মেয়ে জিনিয়া আক্তার ফাতেমা, সিনেমা হল পাড়ার তোফাজ্জেল হোসেনের মেয়ে তানজী তাবাসসুম পন্থি, গুলশান পাড়ার মো. গোলাম মোস্তফার ছেলে মো. ফরহাদ হোসেন ফাহিম, রামনগর কলাবাড়ির মো. ইদ্রিস হোসেনের ছেলে মো. রিয়াদ মাহমুদ, কানাপুকুর পাড়ার আব্দুল হাকিম কাজীর ছেলে কাজী রাউফু আহমেদ, গুলশান পাড়ার ফিরোজ আলীর মেয়ে সানজিদা তাসনিম ছোঁয়া, মহিলা কলেজ পাড়ার মো. আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে আরফিন র্জাজাক মেধা, ঈদগাহ পাড়ার গোলাম মর্তুজা সজলের ছেলে গোলাম মোতাকাব্বির জুনায়েদ, বাগান পাড়ার মো. শফিকুল ইসলাম পিটুর মেয়ে আনিকা তাসনিম পুষ্পিতা, সদর থানা গুদাম পাড়ার মো. মোমতাজ উদ্দিনের ছেলে মো. আলিফ হাসান, বড় বাজার পাড়ার মো. ফজলে রাব্বি মুন্সির মেয়ে জান্নাতুল আরা স্বর্ণা, কোর্টপাড়ার মো. হাসানুজ্জামান হাসানের মেয়ে তাবাসসুম হাসান বৃষ্টি, ফেরিঘাট রোডের কাজী সিহাবুল ইসলামের মেয়ে আয়েশা নুসরাত বিভা, জোয়ার্দ্দার পাড়ার তানভীর হোসেন জোয়ার্দ্দারের মেয়ে মেহেরুন দিয়া, গুলশান পাড়ার মো. আজগার আলীর ছেলে ফাহিম ইসতিয়াক তানিম, ঈদগাহ পাড়ার মো. আতিয়ার রহমানের ছেলে আবু সাঈদ, থানা কাউন্সিল পাড়ার আব্দুর ছাত্তার শেখের ছেলে সাকিব আল হাসান, সিনেমা হলপাড়ার মো. শামিমুজ্জামানের ছেলে মো. তাসফিক তাসিন, আলুকদিয়ার দাউদ হোসেনের ছেলে কাইয়ুস আহমেদ মনি, কোর্টপাড়ার মো. ইকবাল হোসেনের মেয়ে লামিয়া হোসনে ইমা, হাটকালু গঞ্জের আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে ইসরাত জাহান মুন, সাতগাড়ির মো. আসাবুল হকের মেয়ে জেবুননাহার ইফতি, কোর্টপাড়ার মো. ওসমান গনির ছেলে তামজীদ জীম, ওয়াপদা কলোনীর শাহ আলমের মেয়ে আসমাউল হুসনা অভি, জিনতলা মল্লিক পাড়ার ইছানুল মল্লিকের মেয়ে মৌমিতা আক্তার সিথী, কোর্টপাড়ার মহসীন আলীর ছেলে মুহতাসিন ফাইয়াজ, পুরাতন হাসপাতাল পাড়ার মো. আখতার হোসেনের ছেলে আইনূর রহমান, গুলশান পাড়ার মো. মওলা বক্সের ছেলে রাব্বি হোসেন হৃদয়, শেখ পাড়ার ওয়াহেদুজ্জামান বুলার মেয়ে ফাহমিদা ফাইজা মৃদুলা, কোর্টপাড়ার মো. মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়ার ছেলে মো. মুবিনুর রহমান ভূঁইয়া, আলমডাঙ্গার সোনাপট্টি পাড়ার আতাহারুল ইসলামের মেয়ে আতকিয়া সামিহা এবং চুয়াডাঙ্গার হাজরাহাটির আব্দুল আলিম শেখের ছেলে মো. জুয়েল শেখ। মোট- ৪৭ জন।

যারা এক বিষয়ের জন্য এ-প্লাস পায়নি তাদের নামের তালিকা: উম্মে ফাতেমা, ফারহান ইশরাক রিফাত, সিথী মল্লিক, দিহান বিন তালাত, রাশিদা ইসলাম অর্পি, সুরাইয়া আফরিন পৃথি, রিদুয়ান আহমেদ আসিফ, ফারজান আক্তার মীম, আফিফা আফরোজ, ফাবিহা ফাতেমা জোয়ার্দ্দার, সাব্বির হাসান সাব্বির, আবু হুজাইফা, নাইমুর রহমান নাইম, সিদারাতুল মুনতাহা, নাদিম শাহরিয়ার ফুয়াদ, মাশফি খানম, শারমিন রেজা রিতু, আব্দুর রহমান সাকিব, রাহাত আল সাদিদ রিয়াদ, জান্নাতুল ফেরদৌস বিনতী, তাসরীফ হোসেন, সাজেদুল ইসলাম, সুমাইয়া খাতুন, লাবিবুর রহমান, সাব্বির হাসান সোহাগ ও তাজমিরা আলম। মোট- ২৬ জন।

উল্লেখ্য, যারা সপ্তম শ্রেণি থেকে ‘রংধনু’তে পড়ে গোল্ডেন এ-প্লাস পেয়েছে তারা হলো ঐশী, রাফিদ, এশা, আনিকা, রাওমি, সাকিব, মৌ, ফাহিম, প্রিন্স, সাদিকা, অমি, তুলি, শুফান, নিশাত, রুম্পা, ইমন, প্রিয়ন্তী, রাব্বি, মীম, রিম্মি, সিফাত, আনজুম, শিবলী, রেজা, তালহা, মহাসীনা জীম, শাহরুখ, মেহফুজ, অরি, মাশরাফি, রোহান, তাওহীদ, মালিহা, লামইয়া ও নোমান।

আর যারা এ-প্লাস পেয়েছে তারা হলো মেধা, তাহসিন জীম, মারুফ, তৃপ্তি, তামজিদ জীম, সাইদ, মুবিন, ফারিন, জুনায়েদ, আঁচল, সৌরভ, রিম, পুষ্পিতা, মীম, আলিফ, ডিনা, রাহুল, দিয়া, ফাতেমা, ফাহিম, তাহসীন, রাউফ, হৃদয়, ও ছোঁয়া। অর্থাৎ সপ্তম শ্রেণি থেকে পড়ে গোল্ডেন এ-প্লাস ৩৬ জন ও এ-প্লাস পেয়েছে ২৪ জন। মোট- ৬০ জন।