জাতির উদ্দেশে দেয়া প্রধানমন্ত্রীর ভাষণকে স্বাগত জানিয়ে জেলা আওয়ামী লীগের শুভেচ্ছা মিছিল

 

স্টাফ রিপোর্টার: জাতির উদ্দেমে দেয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাষণকে স্বাগত জানিয়ে চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা মিছিল ও আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রীর দেয়া ভাষণের পরপরই চুয়াডাঙ্গা পৌরসভা মোড় থেকে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দারের নেতৃত্বে শুভেচ্ছা মিছিল বের হয়। মিছিলে উপস্থিত ছিলেন- আওয়ামী লীগ নেতা নাসির উদ্দীন, খুস্তার জামিল, শওকত আলী বিশ্বাস, ফেরদৌস আরা সুন্না, যুবলীগ নেতা নইম হাসান জোর্য়াদ্দার, আরেফিন আলম রঞ্জু, ছাত্রলীগ নেতা ইমরান, সুস্থির, রসেল, রহমান, সৈকত প্রমুখ। জেলা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের সমন্বয়ে মিছিলটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে পুনরায় দলীয় কার্যালয়ে এসে শেষ হয়। সেখানে এক সংক্ষিপ্ত আলোচনাসভায় বক্তব্য রাখেন- চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের সংসদ সদস্য জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন। তিনি বলেন, জাতির উদ্দেশে শেখ হাসিনার দেয়া ভাষণ যুগোপযোগী, প্রাণবন্ত ও বাস্তবসম্মত। যা দেশের কল্যাণে ভূমিকা রাখবে। দেশের বর্তমান পরিস্থিতি উল্লেখ করে তিনি  নেতাকর্মীদের উদ্দেশে আরো বলেন, আমরা কোনো হঠকারিতা করবো না। কারো সাথে কোনো বিরোধেও যেতে চায় না । তবে যদি কেউ পায়ে পা বাধিয়ে দিয়ে বিশৃঙ্খলা বাধাতে চাই তবে তা প্রতিহত করতে হবে।

দর্শনা অফিস জানিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাষণ শেষে হওয়ার সাথে সাথেই দর্শনা পৌর আ.লীগের কার্যালয় থেকে চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের সংসদ সদস্য হাজি আলী আজগার টগর ও সাবেক পৌর মেয়র মতিয়ার রহমানের নেতৃত্বে মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে পৌর আ.লীগের কার্যালয়ে সমবেত হয়। পৌর আ.লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে সংক্ষিপ্তসভায় এমপি আলী আজগার টগর বলেন, বর্তমান সরকার যখন নিয়মতান্ত্রিকভাবে গণতন্ত্রকে সুদৃঢ় করতে নির্বাচনের কথা ভাবছে, ঠিক তখনই বিএনপি-জামায়াত জোট এ নির্বাচন বানচালের অপচেষ্টা মাতোয়ারা হয়ে উঠেছে। অহেতুক হরতাল দিয়ে দেশে অরাজকতা সৃষ্টি করছে। আমরা রাজনৈতিকভাবে বিএনপি-জামায়াতের সকল অপরাধমূলক সকল কর্মকাণ্ড রুখে দেবো। উপস্থিত ছিলেন- আ.লীগ নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা লিয়াকত আলী, রুস্তম আলী, শ্রমিক নেতা সিরাজুল ইসলাম, তৈয়ব আলী, গোলাম ফারুক আরিফ, আতিয়ার রহমান হাবু, সিরাজুল ইসলাম, মোমিনুল ইসলাম, মোজাহারুল ইসলাম, আ. মোমিন, আব্দুর রফিক কাবি, হাতেম মণ্ডল, ফরজ মল্লিক, বিল্লাল হোসেন, সাইদুর রহমান, আবুল কাশেম, কাজল আহম্মেদ, মজিবর রহমান, যুবলীগ নেতা আব্দুল হান্নান ছোট, আজিজুর রহমান বাবু, শেখ আসলাম আলী তোতা, আশরাফুল আলম বাবু, ফারুক আহম্মেদ, হাবিবুর রহমান মিলন, জয়নাল আবেদীন নফর, ইকবাল হোসেন, সাইফুল ইসলাম হুকুম, সাজাহান মোল্লা, মামুন শাহ, রেজাউল ইসলাম, জিয়াবুল, খায়রুল বাসার, ছাত্রলীগ নেতা রফিকুল ইসলাম ববি, নাহিদ পারভেজ, তোফাজ্জেল হোসেন তপু, আলামিন, মাসুম প্রমুখ।