ছাগল চুরি : পিটুনির পরও মেলেনি মুক্তি

 

স্টাফ রিপোর্টার: অন্যের বাড়িতে বেঁধে রাখা ছাগল খুলে নিয়ে দিব্যি হাটা জুড়েছিলো চুয়াডাঙ্গা মোমিনপুরের বছর পঁচিশের তারেক। ছাগল মালিকের প্রতিবেশী এক নারীর বিচক্ষণ প্রশ্নে হাতেনাতে ধরা পড়ে বিলক্ষণ পিটুনির শিকার হতে হয়েছে তাকে। পিটুনির পরও মুক্তি মিলেনি। শেষ পর্যন্ত চুয়াডাঙ্গা সদর থানার লকাপের নোংড়া কম্বলটাকেই সম্বল করে ঘুমোতে হয়েছে।

জানা গেছে, চুয়াডাঙ্গা জেলা সদরের জাফরপুর গ্রামের রফি আহম্মেদের দোতলা বাড়ির নিচ তলায় বাঁধা ছিলো একটি খাসি ছাগল। কোরবানির নিয়তেই খাসিটি রাখা। গতকাল শুক্রবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে সুযোগ বুঝে খাসিটি খুলে নিয়ে সটাকাচ্ছিলো যুবক তারেক। প্রতিবেশী এক নারী এ দৃশ্য দেখে প্রশ্ন তুলে বলেন, কার ছাগল কে নিয়ে যাচ্ছে? এ কথা শুনে চোর ছাগল ছেড়ে পালানোর চেষ্টা করে। তাকে হাতেনাতে আটক করা হয়। শুরু হয় পিটুনি। শেষে তাকে দেয়া হয় চুয়াডাঙ্গা সদর থানায়। হাতেনাতে ধরাপড়া যুবক নিজের পরিচয় দিতে গিয়ে বলেছে, নাম তারেক। পিতার নাম জিনারুল ইসলাম। বাড়ি চুয়াডাঙ্গা জেলা সদরের মোমিনপুর গ্রামে।