চুয়াডাঙ্গায় সদর উপজেলা দলিল লেখক সমিতির সংবাদ সম্মেলন : টাকা চেয়ে না পেয়ে মিথ্যা প্রতিবেদন প্রকাশ!

স্টাফ রিপোর্টার:দাবিকৃত টাকা না দেয়ায় একের পর এক বানোয়াট প্রতিবেদন প্রকাশ করা হচ্ছে। প্রতিবেদনে শুধু মিথ্যা মনগড়া তথ্যই তুলে ধiv হচ্ছে না, যাচ্ছেতাই লেখা হচ্ছে। আপত্তিকর উপাধিও জুড়ে দেয়া হচ্ছে নামের আগে। এ থেকে নিস্তার পেতে চুয়াডাঙ্গার সাংবাদিক সমাজের সহযোগিতা চাই।চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা দলিল লেখক সমিতি গতকাল বুধবার চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এ সহযোগিতার আহ্বান জানিয়ে বলেছে, উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে রুহুল আমিন রতন তার প্রকাশিত ও সম্পাদিত পত্রিকায় যা লিখছেb, তা বন্ধ করে ভুল স্বীকার করা না হলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। অপরদিকে রুহুল আমিন রতন পাল্টা অভিযোগ তুলে গতকাল সদর থানায় সাধারণ ডাইরি করে বলেছে, যে কোন ধরনের ক্ষতির জন্য দলিল লেখক সমিতির সভাপতি-সম্পাদক দায়ী থাকবে।

গতকাল বুধবার দুপুরে চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন দলিল লেখক সমিতির সাধারন সম্পাদক মাহাতাব হোসেন। সংবাদ সম্মেলনে তিনি দাবি করেন স্থানীয় আমাদের সংবাদ পত্রিকার সম্পাদক রুহুল আমিন রতন ও তার ভাই দলিল লেখক পর্বত আলীসহ আরও দুজন সাংবাদিক দলিল লেখক সমিতির কাছ থেকে প্রতিমাসে নির্দিষ্ট অংকের চাঁদা দাবি করেছে। চাঁদা দিতে রাজি না হওয়ায় রুহুল আমিন রতন তার পত্রিকায় গত ১৬ জুন চুয়াডাঙ্গা সদর সাব রেজিস্ট্রি অফিসের দলিল লেখক সমিতি নিয়ে চার খলিফার হাতে সাধারণ লেখকরা জিম্মি, ২৩ জুন চুয়াডাঙ্গা সদর সাবরেজিস্ট্রার অফিসের দড়ি বাবা মাহাতাব মহুরারর ….., এবং ২৪ জুন দড়ি বাবার কারিসমা, সংঘবদ্ধ হতে যাচ্ছে জালিয়াতি চক্রান্ত শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এ প্রতিবেদনগুলো মিথ্যা ও বানোয়াট বলে দাবি করে সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, প্রকৃত পক্ষে দলিল লেখক সমিতি কেবলমাত্র দুস্থ ও অসহায় দলিল লেখকদের সহায়তা করার জন্য এবং ক্রেতা সাধারণের উপকারে কাজ করে আসছে। সাধারণ দলিল লেখক জিwম্ম করা বা অতিরিক্ত অর্থ আদায় করার প্রশ্নই আসে না।সংবাদ সম্মেলনে এ মিথ্যা সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ জানান এবং মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ না করার অনুরোধ করেন । এদিকে গতকাল রুহুল আমিন রতন গতকাল চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় জিডিতে বলেছেন, সংবাদ প্রকাশের পর থেকে দলিল লেখK সwমতিi সভাপতি-সম্পাদকসহ কয়েকজন হুমকি দিচ্ছে।