আলমডাঙ্গার গাংনী ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ড মেম্বার প্রার্থী নূরুল ইসলাম ভোট পুনঃগণনার আবেদন জানিয়েছেন

 

স্টাফ রিপোর্টার: ভোট পুনঃগণনার দাবি জানিয়েছেন আলমডাঙ্গার গাংনী ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ড সদস্য পদপ্রার্থী নূরুল ইসলাম। তিনি বলেছেন, আমার বহুভোট ইচ্ছে করে বাতিলই শুধু করা হয়নি, সাহেবপুর কেন্দ্রে একেকবার একেক রকম তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত সৃষ্টি করা হয়েছে। আমাকে এক ভোটে পরাজিত বলা হলেও আমার বিশ্বাস, ভোট পুনঃগণনা হলে ফলফল আমার পক্ষেই আসবে।

জানা গেছে, ৪র্থ দফায় ঘোষিত তফশিলভুক্ত ছিলো চুয়াডাঙ্গা আলমডাঙ্গার ৭টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন। গতপরশু শনিবার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত গোপন ব্যালটে ভোটগ্রহণ করা হয়। এর মধ্যে গাংনী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে গাংনী ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডে প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন ৬ জন। নূরুল ইসলাম টিউবওয়েল প্রতীক নিয়ে আর নজরুল ইসলাম ফুটবল প্রতীক নিয়ে ভোটযুদ্ধে নামেন। বেসরকারিভাবে ঘোষিত ফলাফলে দেখা গেছে, নজরুল ইসলাম বন্দরভিটা কেন্দ্রে পেয়েছেন ১শ আর সাহেবপুর কেন্দ্রে পেয়েছেন ৪৭৮ ভোট। আর নূরুল ইসলাম বন্দরভিটায় পেয়েছেন ৫৩৫ ভোট আর সাহেবপুর কেন্দ্রে পেয়েছেন ৪২ ভোট।

নূরুল ইসলাম বলেছেন, ভোট গণনার সময় রেজাল্টশিটই শুধু কাটাকাটি করা হয়নি, একেক সময় একেক রকম ভোটের সংখ্যা বলার কারণে বিভ্রান্ত ছাড়ায়। কেননা, সাহেবপুর কেন্দ্রে প্রথমে বলা হয় আমার টিউবওয়েল প্রতীক ভোট পেয়েছে ৪৮টি। পরে তার মধ্যে বাতিল করে বলা হয় ৪৪টি ভোট পেয়েছি। পরে দেখি রেজাল্ট শিটে উল্লেখ করা হয়েছে ৪২ ভোট। ফলাফলে আমাকে এক ভোটে পরাজিত বলা হয়েছে। এ কারণেই ওই রাতেই রির্টানিং অফিসারের নিকট ভোট পুনঃগণনার আবেদন করি। পরবর্তীতে রোববার লিখিতভাবে আবেদন করা হয়েছে।