পদার্থে নোবেল পেলেন হিগস-বোসনের দু বিজ্ঞানী

মাথাভাঙ্গা মনিটর: ‘হিগস-বোসন’ নিয়ে গবেষণার জন্য পদার্থবিজ্ঞানে যৌথভাবে নোবেল পেলেন যুক্তরাজ্যের পিটার হিগস ও বেলজিয়ামের ফ্রাঙ্কোইস অ্যাংলার্ট। কনার নামে যুক্ত হয়েছে যে বোসন তথা সত্যেন বোসন সেই বাঙালী বিজ্ঞানি অবশ্য পুরস্কার থেকে বঞ্ছিত।

ষাটের দশকে যুক্তরাজ্যের গবেষক পিটার হিগসসহ বেশ কয়েকজন বিজ্ঞানী পদার্থের ভর সৃষ্টিকারী অতিক্ষুদ্র একটি কণার সম্ভাবনার কথা বলেন, যা হিগস-বোসন কণা হিসেবে পরিচিতি পায়। বোসন কণার সাথে বাঙালি বিজ্ঞানী সত্যেন বসুর নাম জড়িয়ে রয়েছে। এটি ঈশ্বর কণা নামেও পরিচিতি পেয়েছে।
হিগস ও অ্যাংলার্টের তত্ত্ব অনুযায়ী, ২০১২ সালে সুইজারল্যান্ডের গবেষণাকেন্দ্র সার্নে লার্জ হ্যাড্রন কোলাইডারে হিগস-বোসন কণার অস্তিত্বের সন্ধান পাওয়া যায়। রয়্যাল সুইডিশ একাডেমী অব সায়েন্সেসের পক্ষ থেকে এবারের পদার্থবিদ্যায় নোবেল সম্পর্কে বলা হয়েছে, এ বছরের পদার্থবিদ্যায় নোবেল অনেক ছোটো বিষয়ের ওপর দেয়া হচ্ছে, যা অন্য সবকিছুর মধ্যে বিরাট এক পার্থক্য গড়ে দিয়েছে। পদার্থে কেন ভর সৃষ্টি হয়, হিগস-বোসন তত্ত্ব সে বিষয়ে আলোকপাত করে। নোবেল পাওয়া প্রসঙ্গে অ্যাংলার্ট তার প্রতিক্রিয়ায় জানিয়েছেন, তিনি খুব খুশি।