মঙ্গলবার থেকে হরতালসহ কঠোর কর্মসূচি আসতে পারে

স্টাফ রিপোর্টার: বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া বলেছেন, নির্বাচনকালীন নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের দাবি আদায়ে আরো কঠোর কর্মসূচি দেয়া হবে। সরকারের একগুয়েমির কারণে দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি বিরাজ করছে। সরকারের আগ্রাসি ভূমিকা সংলাপের পথ রুদ্ধ করে দিচ্ছে। সরকার সমঝোতায় না এলে রাজপথেই ফয়সালা হবে।

গতকাল বুধবার রাতে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশানের কার্যালয়ে ঢাকা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. খুরশেদ মিয়া আলমের নেতৃত্বে জাতীয়তাবাদী আইনজীবি সমিতির নির্বাচিত কর্মকর্তারা খালেদা জিয়ার সাথে দেখা করতে গেলে তিনি এ কথা বলেন। টানা ৫ দিন পর গতকাল রাত সোয়া ৮টার দিকে খালেদা জিয়া গুলশানে নিজের কার্যালয়ে যান। তিনি সেখানে সাড়ে তিন ঘণ্টা ব্যস্ত সময় পার করেন। নেতা-কর্মীদের সাক্ষাত, সিনিয়র নেতাদের সাথে বৈঠক এবং কর্মসূচি প্রণয়ন শেষে রাত সাড়ে ১১টায় তার বাসভবনে ফিরে যান।

বৈঠকশেষে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, আগামী শনিবার সারাদেশে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোট বিক্ষোভ কর্মসূচি করবে। সূত্র জানায়, বেগম খালেদা জিয়া বিএনপির সিনিয়র নেতাদের সাথে সর্বশেষ রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেন। নির্দলীয় সরকারের দাবিতে চলমান আন্দোলন জোরদার করার সিদ্ধান্ত নেন। বৈঠকে উপস্থিত একজন নেতা জানান, সরকার যতোই গ্রেফতার নির্যাতন করুক আন্দোলন চালিয়ে যাবেন খালেদা জিয়া।

আইনজীবী সমিতির নেতাদের সাথে আধা ঘণ্টা বৈঠক করেন তিনি। খালেদা জিয়া বলেন, এ সরকার অবৈধ। এদের আর ছাড় দেয়া হবে না। মন্ত্রীরা পদত্যাগের পরও দায়িত্ব পালন করে সংবিধান লংঘন করে চলেছে। তারা সংবিধান মানছে না। এ নির্বাচন প্রতিহত করা হবে। বেগম খালেদা জিয়া আইনজীবীসহ সব শ্রেণিপেশার মানুষকে এ আন্দোলনে রাজপথে থাকার আহ্বান জানান। বৈঠকের সময় মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর, নিতাই রায় চৌধুরী, অ্যাড. মাসুদ আহমেদ তালুকদার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

একটি সূত্র জানায়, নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি আদায়ে আগামী সপ্তার ১৯, ২০ ও ২১ নভেম্বর আবারও দেশব্যাপি হরতালের কর্মসূচি ঘোষণা করতে পারে বিএনপিসহ ১৮ দলীয় জোট। তবে জোটের নেতাদের সাথে আলোচনার পর তা চূড়ান্ত করা হবে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া বলেছেন, নির্বাচনকালীন নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের দাবি আদায়ে আরো কঠোর কর্মসূচি দেয়া হবে। সরকারের একগুয়েমির কারণে দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি বিরাজ করছে। সরকারের আগ্রাসি ভূমিকা সংলাপের পথ রুদ্ধ করে দিচ্ছে। সরকার সমঝোতায় না এলে রাজপথেই ফয়সালা হবে। গতকাল বুধবার রাতে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশানের কার্যালয়ে ঢাকা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. খুরশেদ মিয়া আলমের নেতৃত্বে জাতীয়তাবাদী আইনজীবি সমিতির নির্বাচিত কর্মকর্তারা খালেদা জিয়ার সাথে দেখা করতে গেলে তিনি এ কথা বলেন।

টানা ৫ দিন পর গতকাল রাত সোয়া আটটার দিকে খালেদা জিয়া গুলশানে নিজের কার্যালয়ে যান। তিনি সেখানে সাড়ে তিন ঘণ্টা ব্যস্ত সময় পার করেন। নেতা-কর্মীদের সাক্ষাত, সিনিয়র নেতাদের সাথে বৈঠক এবং কর্মসূচি প্রণয়নশেষে রাত সাড়ে ১১টায় তার বাসভবনে ফিরে যান। বৈঠকশেষে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, আগামী শনিবার সারাদেশে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোট বিক্ষোভ কর্মসূচি করবে। সূত্র জানায়, বেগম খালেদা জিয়া বিএনপির সিনিয়র নেতাদের সাথে সর্বশেষ রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেন। নির্দলীয় সরকারের দাবিতে চলমান আন্দোলন জোরদার করার সিদ্ধান্ত নেন। বৈঠকে উপস্থিত একজন নেতা জানান, সরকার যতোই গ্রেফতার নির্যাতন করুক আন্দোলন চালিয়ে যাবেন খালেদা জিয়া। আইনজীবী সমিতির নেতাদের সাথে আধা ঘণ্টা বৈঠক করেন তিনি। খালেদা জিয়া বলেন, এ সরকার অবৈধ। এদের আর ছাড় দেয়া হবে না। মন্ত্রীরা পদত্যাগের পরও দায়িত্ব পালন করে সংবিধান লংঘন করে চলেছে। তারা সংবিধান মানছে না। এ নির্বাচন প্রতিহত করা হবে। বেগম খালেদা জিয়া আইনজীবীসহ সব পেশা-শ্রেণির মানুষকে এ আন্দোলনে রাজপথে থাকার আহ্বান জানান। বৈঠকের সময় মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর, নিতাই রায় চৌধুরী, অ্যাড. মাসুদ আহমেদ তালুকদার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।