ফলাফল বিপর্যয়ের মধ্যেও বেড়েছে রংধনুর এ প্লাস : ৫৯ জন জিপিএ-৫ এরমধ্যে গোল্ডেন ১৭

স্টাফ রপর্িোটার:এসএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশরে পর এবার বহু মধোবীদরে মধ্যে যমেন কছিু কষ্ট পয়েে বসছে,ে তমেনই অভভিাবকদরে মধ্যওে র্দীঘশ্বাস নমেছে।ে এর মাঝে চুয়াডাঙ্গার রংধনুর কমেন করছে?ে তা জানতে স্থানীয় শক্ষিানুরাগী মহলে আগ্রহরে কমতি নইে।
যশোর র্বোডসহ সারাদশেে জপিএি-৫’র সংখ্যা কমলওে ব্যক্তগিত উদ্যোগে প্রতষ্ঠিতি সহযোগী শক্ষিাদানকন্দ্রে রংধনু’র জপিএি-৫ সংখ্যা বড়েছে।েপ্রতষ্ঠিানটি থকেে জানা গছে,ে এবাররে এসএসসি পরীক্ষায় ১৬৬ পরীর্ক্ষাথী অংশগ্রহণ কর।ে এর মধ্যে জপিএি-৫ পয়েছেে ৫৯ জন। গতবছর এর সংখ্যা ছলিো ৫৬।এবার ৫৯ জন জপিএি-৫ এর মধ্যে সব বষিয়ে এ প্লাস নয়িে র্অথাৎ গোল্ডনে এ প্লাস পয়েছেে ১৭ জন। ১৬৬ জন শক্ষর্িাথীর মধ্যে এ গ্রডে পয়েছেে ৮৫ জন। এর মধ্যে ১১ জন এক বষিয়রে জন্য জপিএি-৫ থকেে বঞ্চতি হয়ছে।ে এ মাইনাস পয়েছেে ১৭ জন। আর বি গ্রডে পয়েছেে ২ জন। জলোর শক্ষিাপ্রতষ্ঠিানগুলোর মূল ভূমকিার পাশাপাশি সহযোগী শক্ষিাদানকন্দ্রে হসিবেে রংধনু এতো ফলাফল বর্পিযরে মধ্যওে তার স্বকীয়তা ধরে রখেছে।ে চুয়াডাঙ্গার শহরে যসেব শক্ষর্িাথী সব বষিয়ে এ প্লাস পয়েে জপিএি-৫ পয়েছেে তাদরে সংিহভাগ শক্ষর্িাথী রংধনুতওে পড়াশুনা করছে।ে এ প্রসঙ্গে মুক্তপিাড়ার অবস্থতি রংধনুর পরচিালক যাকে সকলে সালাম স্যার হসিবেে চনেনে তনিি বলনে, ইন্টারনটেে শহররে প্রধান প্রধান স্কুলরে ফলাফল র্পববক্ষেণ করে দখো গছে,ে এবাররে এসএসসতিে মাত্র ২০ জন শক্ষর্িাথী সব বষিয়ে এ প্লাস পয়েে গোল্ডনে এ প্লাস পয়েছে।ে তাদরে মধ্যে ১৭ জনই স্কুলরে পাশাপাশি রংধনুতওে শক্ষিা নয়িছে।ে তবে তনিি আফসোসরে সুরে বলনে, রংধনুর অনকে শক্ষর্িাথী বাংলা,ইংরজেি ও র্ধমসহ বশেকছিু বষিয়ে ৭৯-তে থমেে না গলেে জপিএি-৫ এর সংখ্যা আরো বাড়তো।
প্রসঙ্গত র্সবশষে জএেসসতিে ৫৩ জন গোল্ডনে এ প্লাসহ মোট ১০০ জন শক্ষর্িাথী জপিএি-৫ পয়েছে।ে সাফল্যরে এ ধারাবাহকিতা ধরে রাখতে রংধনু পরবিার সকলরে নকিট দোয়া র্প্রাথী।

যারা সব বিষয়ে এ প্লাস পেয়ে জিপিএ-৫ (গোল্ডেন এ প্লাস) পেয়েছে: চুয়াডাঙ্গা সদরের মুক্তিপাড়ার মো. মহাসিন আলী ও মোছা. অফুরা খাতুনের ছেলে ফাহিম মাহমুদ, দামুড়হুদা উপজেলার কার্পাসডাঙ্গা গ্রামের মো. আব্দুল মান্নান ও মোছা. সাফিয়া খাতুনের ছেলে মো. নাজমুস সাকিব, দামুড়হুদা ইউনিয়নের উজিরপুর গ্রামের মো. আবুল কাশেম ও মোছা. তাহমিনা বেগমের মেয়ে শিউলি খাতুন, দামুড়হুদা উপজেলার নতুন হাউলি গ্রামের জান মোহাম্মদ ও মোছা. হোসেন শামিমের মেয়ে ফারজানা আক্তার রুমা, চুয়াডাঙ্গা সদরের সাদেক আলী মল্লিকপাড়ার মো. শাখাওয়াত হোসেন ও মোছা. সেলিনা খাতুনের ছেলে আতিক ফয়সাল স্বপ্নীল, দামুড়হুদা উপজেলার দমশীপাড়ার মো. সাজ্জাদ হোসেন ও আফরোজা পারভীন বেলির মেয়ে অফসিতা শারমিন নিশি, চুয়াডাঙ্গা সদরের মাস্টারপাড়ার মো. আখতারুজ্জামান বিশ্বাস ও

সালাম স্যারের কোচিং রংধনু

ফারহা দিবা কুহেলীর মেয়ে নিশাত নাসনিম, আলমডাঙ্গা উপজেলার মুন্সিগঞ্জ ইউনিয়ন জেহালা বাজার গ্রামের মো. আমিরুল ইসলাম সেলিম ও মোছা. আসমা খাতুনের মেয়ে সুমাইয়া ইসলাম লিফা, জীবননগর উপজেলার মহানগর উত্তরপাড়ার মো. লুৎফর রহমান ও মোছা. নাজমুন নাহারের ছেলে এম.এম. তানভীর আল জুবায়ের তামিম, চুয়াডাঙ্গা সদরের দৌলাতদিয়াড়ের মো. নাসির উদ্দীন ও মোছা. ওয়াহিদা পারভীনের ছেলে ওয়াসিকুর রহমান শিবলু, দামুড়হুদা উপজেলার দশমীপাড়া গ্রামের কাইজার আলী ও শাহনাজ পারভীনের মেয়ে সানজিদা জাহান মীম, চুয়াডাঙ্গা সদরের সাতগাড়ি গ্রামের একরামুল হক সোনা ও শান্তনা খাতুনের মেয়ে শাহরিন হক সিমি, চুয়াডাঙ্গা সদরের কলেজপাড়ার মো. আবু জাফর ও মোছা. হালিমা খাতুনের মেয়ে মাইমুনা মেহজাবিন নিঝুম, হাসপাতাল রোডের মো. ফিরোজ আহমেদ ও সালমা পারভীনের ছেলে তসলিম ফাহিম, কোর্টপাড়ার এনামুল হক ও নাসরিন নাহারের ছেলে জাওয়াদ আবরার রাফী, জীবননগর উপজেলার খয়েরহুদা গ্রামের মো. রফিকুল ইসলাম ফিটু ও মোছা. আমেনা খাতুন লাবনীর ছেলে ইসতিয়ার মেহেবুব ইভন, আলুকদিয়া ইউনিয়নের হাতিকাটা গ্রামের মো. সাইদুর রহমান ও মোছা. বিউটি খাতুনের এলকিন হোসেন এবং দামুড়হুদা উপজেলার কার্পাসডাঙ্গা গ্রামের ডা. মো. নজরুল ইসলাম ও মোছা. ফরিদা পারভীনের ছেলে মাহমুদুর রহমান।
যারা জিপিএ-৫ পেয়েছে: চুয়াডাঙ্গা সদরের নতুন বাজারপাড়ার মো. ফজলুর রহমান ও মোছা. আম্বিয়া বেগমের ছেলে শাহরিয়ার হোসেন শাকিল, হাসপাতাল রোডের রফিকুল ইসলাম ও মাহফুজা খাতুনের ছেলে দানিয়েল ইসলাম সৌহার্দ, দক্ষিণ হাসপাতালপাড়ার একরামুল হক ও মোছা. রওকান রাবেয়ার মেয়ে আরাফান নেছা আরা, দামুড়হুদার মো. বজলুর রশিদ ও মোছা. জাহানারা পারভীনের ছেলে আব্দুল্লাহ আল রশিদ জয়, চুয়াডাঙ্গা সদরের বাটিয়াপাড়া গ্রামের কামাল হোসেন ও শাহিনা খাতুনের মেয়ে কানিজ সূবর্ণা, দামুড়হুদা উপজেলার স্কুলপাড়ার জালাল উদ্দিন ও মোছা. নূর জাহান খাতুনের ছেলে মো. ইমরান হাসান, চুয়াডাঙ্গা সদরের গুলশানপাড়ার শহিদুল ইসলাম ও কারিমা আক্তার বিলকিসের মেয়ে ফাতেমা জান্নাত রাইনা, দৌলতদিয়াড় মাদরাসাপাড়ার মো. ইব্রাহিম হোসেন ও বদরুন হাসানের মেয়ে মায়মুনা সিদ্দীকা, সাতগাড়ি নতুনপাড়ার মো. তরিকুল ইসলাম ও মোছা. রাজিয়া সুলতানার ছেলে মো. রাব্বি হাসান পলক, দক্ষিণ গোরস্থানপাড়ার মো. সাইদুর রহমান মহব্বত ও মোছা. শাহানাজ রহমান পলির মেয়ে কানিজ ফাতেমা অনন্যা, কোর্টপাড়ার মো. মেহেদী হাসান ও মোছা. রেহেনা হাসানের ছেলে মো. তানভীর হাসান অশ্রু, বড় বাজারপাড়ার মোঃ জামালুল হক ও জোয়াইদা খাতুনের মেয়ে তাপসি রাবেয়া রশনী, ডিঙ্গেদহ মসজিদপাড়ার মো. শাহ্ আলম ও মোছা. শাহনাজ পারভীনের ছেলে মো. সাব্বির হোসেন, হানুরবাড়াদী কাজীপাড়ার মো. মিলন মিয়া ও মোছা. মমতাজ বেগমের ছেলে হৃদয় হোসেন, সিনেমাহলপাড়ার শফিকুল ইসলাম ও হাচিনা আক্তারের মেয়ে মেহেরীন ইসলাম রিমি, কোর্টপাড়ার মো. আরিফুজ্জামান ও মোছা. হিরা জামানের ছেলে হাসানুজ্জামান রামিন, সিনেমাহলপাড়ার বখতিয়ার রহমান বিপুল ও বেবী আফরোজার ছেলে সাদাত সাদমান অনন্ত, শেখপাড়ার মো. গোলাম মোস্তফা ও শাহানাজ পারভীনের ছেলে মুন্তাকিম বিন মোস্তফা বেলগাছি মাদরাসাপাড়ার মো. রশিদুল ইসলাম ও মোছা. রওশনের ছেলে ইফতেখারুল ইসলাম নিলয়, শেখপাড়ার হাসান আক্তার সিদ্দিকী ও শাহানাজ পারভীনের ছেলে রায়হান রাব্বী সিদ্দিকী, টাউন ফুটবল মাঠের সামনে কাইজার হোসেন জোয়ার্দ্দার শিল্পী ও রওশন আরারর মেয়ে ওয়াসিফা জোয়ার্দ্দার পর্ণা, মুক্তিপাড়ার মনিরুজ্জামান ও রিনা জামানের ছেলে শাহী ইমাম, রেলপাড়ার মেহেরুল জোয়ার্দ্দার শেলটন ও সেরিনা বেগমের ছেলে সাদমান সাকিব জোয়ার্দ্দার কাফী, সিনেমাহলপাড়ার আব্দুর রহমান খান ও ফরিদা বেগমের ছেলে আল হাসিব খান ত্বোহা, বোয়ালমারী স্কুলপাড়ার মো. সাজেদুর রহমান ও উম্মুল ওয়ারার মেয়ে সাইয্যিদা এমন জোয়ার্দ্দার অন্তরা, চুয়াডাঙ্গা সদরের পুরাতন ঝিনাইদাহ বাসস্ট্যান্ডপাড়ার মালিক ইকবাল আহমেদ ও হাবিবার মেয়ে মালিক নুসরাত নাহার নুহিন, দর্শনা পৌর এলাকার জিরাট গ্রামের মজিনুর রহমান ও শাহানা হেলালীর ছেলে সানিনুর রহমান সান, চুয়াডাঙ্গা সদরের মালোপাড়ার আব্দুস সালাম ও মমতাজ আরার মেয়ে নওরিন তাবাচ্ছুম যুথি, শেখপাড়ার মো. মুসাদ আলী ও কল্পনা বেগমের মেয়ে মোছা. সনিয়া খাতুন, সাতগাড়ি উত্তরপাড়াপাড়ার কুরবান আলী ও মোছা. রাশিদা বেগমের ছেলে মো. কামরুজ্জামান রিমন, দামুড়হুদা উপজেলার পীরপুরকুল্লা গ্রামের সানোয়ার হোসেন ও আকলিমা খাতুনের ছেলে রুবায়েত হাসান, চুয়াডাঙ্গা সদরের কোর্টপাড়ার মীর মঈনুল ইসলাম ও মোছা. মালেকা নাসরীনের ছেলে মীর মুকিউল ইসলাম, থানা কাউন্সিলপাড়ার মো. আয়ূব আলী ও আফরোজ বেগমের ছেলে মাহাবুব হাসান উল্লাস, ইমারজেন্সি রোডের মো. নাসির খসরু ও নাসিমা মরিয়মের ছেলে মো. কাইসান খসরু, আলমডাঙ্গা থানার সোনাতনপুর গ্রামের ও অহিদ হোসেন ও মোছা. মাসুদা খাতুনের ছেলে ওয়াসির আল মাসতুর রিয়েল, চুয়াডাঙ্গা সদরের হাসপাতাল রোড কলেজপাড়ার এস.এ মাসুদ ও মোছা. মাহমুদা সুলতানার মেয়ে উম্মে ফাতেমা তাসনীম, ডিঙ্গেদহ শঙ্করচন্দ্র ইউনিয়নের মৃত নূর আলী ও মোছা. আসমা বেগমের ছেলে সাইফুল আলম সাইফ, চুয়াডাঙ্গা সদরের পোষ্টঅফিসপাড়ার এএনএম আরিফ ও বিলকিস আরার মেয়ে ওজিফা জান্নাত, ঝিনইদাহ বাসস্ট্যান্ডপাড়ার আবুল কালাম আজাদ ও আয়েশা আক্তারের মেয়ে আঞ্জুমান আজাদ ফারাবী, হাটকালুগঞ্জ গ্রামের আব্দুর রাজ্জাক ও দিলরুবা খাতুনের মেয়ে নুসরাত জাহান এবং কলেজপাড়ার মো. মাসুদুর রহমান ও কানিজ ফাতেমার মেয়ে উম্মে ফারিয়া রহমান মুনিয়া।
উল্লেখ্য, যারা এক বিষয়ের জন্য জিপিএ-৫ থেকে বঞ্চিতরা হলো- সাদ আহম্মেদ, সাইক আরাফাত অনিম, মুত্তাকিমুর রহমান, রাবিদ রাব্বি, এহসানুল হক সিয়াম, ফারহানা বিনমে মুমিন মিম, উম্মে সুমাইয়া মুন্নি, জান্নাতুল মাওয়া মহিমা, উম্মে সালমা নূর তামান্না, সাম্মি আক্তার ও আফসানা আক্তার স্মৃতি।