দামুড়হুদায় মাথাভাঙ্গা নদীতে কোমড়-বাঁধ উচ্ছেদ অভিযানকালে উপজেলা নির্বাহী অফিসার

 

নতুনভাবে কোমড়-বাঁধ দিলেই আইনি ব্যবস্থা

বখতিয়ার হোসেন বকুল: নদীর নব্যতা রক্ষার্থে যা যা করার দরকার তাই করা হবে। আজকের পর থেকে এ মাথাভাঙ্গা নদীতে যদি কেউ কোমড়-বাঁধ দেয় তাহলে তার বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে জেল-জরিমানাসহ নিয়মিত মামলা করা হবে। যতোবড় শক্তিশালী ব্যক্তিই হোক না কেন কাউকেই ছাড় দেয়া হবেনা।

দামুড়হুদায় মাথাভাঙ্গা নদী থেকে অবৈধ কোমড়-বাঁধ উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনাকালীন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. ফরিদুর রহমান উপরোক্ত কথাগুলো বলেন। গতকাল সোমবার সকালে দামুড়হুদা উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে কর্মসংস্থান কর্মসূচির শ্রমিকদের দিয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নেতৃত্বে মাথাভাঙ্গা নদী থেকে অবৈধ কোমড়-বাঁধ উচ্ছেদ করা হয়েছে।

উপজেলার দামুড়হুদা সদর, কেশবপুর, চিৎলা, জুড়ানপুর, হাউলী, বাস্তুপুর, রঘুনাথপুর, সুবলপুর, আমডাঙ্গা, রুদ্রনগর পারকৃষ্ণপুরসহ সর্বত্রই এ উচ্ছেদ অভিযান পরিচালিত হয়। উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনাকালীন সময় দেখা যায় উপজেলার মাখাভাঙ্গা নদীতে অসংখ্য কোমড়, জোংড়া, ও অবৈধভাবে বাঁধ নির্মাণ করে নদীর নব্যতা সৃষ্টি করা হয়েছে।

উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনাকালীন সময় উপস্থিত ছিলেন দামুড়হুদা উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা আইয়ুব আলী, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আশরাফ হোসেন, উপসহকারী প্রকৌশলী নুরুজ্জামান, জুড়ানপুর ইউপি চেয়ারম্যান ইদ্রিস আলী, ইউপি সদস্য লিটন, খোকন, আনোয়ারুল প্রমুখ।