জেএসসিতে পাসের হার ৮৯ দশমিক ৭১ জেডিসিতে ৯১ দশমিক ১১ শতাংশ

স্টাফ রিপোর্টার: জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষার ফল গতকাল রোববার সারাদেশে একযোগে প্রকাশিত হয়েছে। চতুর্থবারের মতো অনুষ্ঠিত জেএসসি পরীক্ষায় আটটি বোর্ডে গড় পাসের হার ৮৯ দশমিক ৭১ শতাংশ। মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে অনুষ্ঠিত জেডিসি পরীক্ষায় পাসের হার ৯১ দশমিক ১১ শতাংশ। আর সার্বিক পাসের হার ৮৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ। রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যেও অতীতের সব রেকর্ড ডিঙিয়ে ভালো করেছে শিক্ষার্থীরা।

শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ গতকাল বেলা সাড়ে ১০টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে ফলাফলের কপি হস্তান্তর করেন। পরে বেলা ১টায় সংবাদ সম্মেলন করে এবারের ফল সম্পর্কে বিস্তারিত জানান। এ বোর্ডে অংশগ্রহণকারী পরীক্ষার্থী ছিলো ১ লাখ ৭৭ হাজার ১৫ জন। উত্তীর্ণ হয়েছে ১ লাখ ৫৭ হাজার ৫৯৩ জন। পাসের হার শতকরা ৮৯ দশমিক ০৩ ভাগ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৪ হাজার ৭০৪ জন। এ বোর্ডে প্রথম হয়েছে সরকারি করোনেশন মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়। গতবারের চেয়ে এবার পাসের হার ও জিপিএ-৫ উভয়ই বেড়েছে। গতবারের চেয়ে জেএসসি পরীক্ষায় পাসের হার বেড়েছে ৩ দশমিক ৬ শতাংশ এবং জেডিসিতে বেড়েছে ২ দশমিক ১৭ শতাংশ। গতবার জেএসসিতে পাসের হার ছিলো ৮৬ দশমিক ১১শতাংশ। জেডিসি পরীক্ষায় পাসের হার ছিলো ৯০ দশমিক শূন্য ৮৭ শতাংশ। এবার জেএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৫২ হাজার ৯৯৭ জন। গতবার জেএসসিতে পাসের হার ছিলো ৪৬ হাজার ৯৮২ জন। এবার জেডিসিতে জিপিএ ৫ পেয়েছে ১৯ হাজার ২২১। গতবার এ সংখ্যা ছিলো ২ হাজার ৭৮৪ জন।

প্রসঙ্গত, ঐচ্ছিক বিষয়ের নম্বর যোগ করার ফলে এবার জিপিএ-৫ এর সংখ্যা চারগুণ বেড়েছে। গতকাল জেএসসির ফল প্রকাশের সাথে সাথে স্কুলগুলোতে খুশির জোয়ার বয়ে যায়। ফল সংগ্রহের জন্য বাবা-মাকে নিয়ে দুপুরে তারা উপস্থিত হয় স্কুল প্রাঙ্গণে। ফল ঘোষণার সাথে সাথে উচ্ছ্বাসে মেতে ওঠে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা। সবচেয়ে বেশি খুশি দেখা গেছে বাবা-মাকে। নামি-দামি স্কুলগুলোতে ছিলো অন্যরকম চেহারা। ড্রামের তালে তালে নেচে-গেয়ে শিশুরা বাবা-মায়ের সাথে আনন্দ করে। তবে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে অনেকেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে ফল সংগ্রহ করতে পারেনি। যাদের স্কুল বাসার খুব কাছে তারাই স্কুলে উপস্থিত হয়ে ফল সংগ্রহ করতে পেরেছে। গতকাল ফল প্রকাশের পরপরই মিষ্টির দোকানে ছিলো উপচেপড়া ভিড়। দুপুরের পর পরই দোকানের সব মিষ্টি শেষ হয়ে যায়। মোবাইল এবং ওয়েবসাইটের মাধ্যমেও শিক্ষার্থীরা ফল সংগ্রহ করে।

চুয়াডাঙ্গা ভি.জে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় ও চুয়াডাঙ্গা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে মোট ২৪টি বিদ্যালয়ের ২ হাজার ৬৬৬ জন ছাত্র-ছাত্রী জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ২ হাজার ২৫৬ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৯৬ জন শিক্ষার্থী। পাসের হার শতকরা ৮৪ দশমিক ৬২ ভাগ।

চুয়াডাঙ্গা সরকারি ভি.জে উচ্চ বিদ্যালয়ের ২৬৮ জন জেএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়। ১ জন বাদে সবাই পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৮৮ ছাত্র। চুয়াডাঙ্গা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ২৩৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১ জন ফেল করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৮৬ জন। চুয়াডাঙ্গা একাডেমী থেকে ১১৬ জন পরীক্ষা দেয়। ১২ জন ফেল করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন। ঝিনুক মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে ৯৬ জনের মধ্যে ৮৩ ছাত্রী পাস করেছে। এমএ বারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১৩৯ জনের মধ্যে ১১৩ জন পাস করেছে। সীমান্ত মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৫৪ জন ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এ বিদ্যালয়ের শতভাগ পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ ছাত্রী। চুয়াডাঙ্গা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের ১২৭ জনের মধ্যে পাস করেছে ৯৭ জন। রাহেলা খাতুন গার্লস একাডেমীর ৫২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ৪৭ জন। চুয়াডাঙ্গা আদর্শ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ৯১ জনের মধ্যে পাস করেছে ৭৬ জন পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ ছাত্রী। হাজরাহাটি-তালতলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৯০ জনের মধ্যে ৭০ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। আলোকদিয়া রোমেলা খাতুন মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের ৭৫ জনের মধ্যে পাস করেছে ৬৪ জন। আল হেলাল ইসলামী একাডেমীর ৩৩ জনের মধ্যে ২৭ জন পাস। হিজলগাড়ি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১৬৯ জনের মধ্যে পাস করেছে ১২০ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন। নীলমণিগঞ্জ মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের ৩৭ জনের মধ্যে ৩১ জন পাস করেছে। নীলমণিগঞ্জ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১৪০ জনের মধ্যে ১২৪ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ শিক্ষার্থী। সোহরাওয়ার্দ্দী স্মরণী বিদ্যাপীঠের ১২৭ জনে পাস করেছে ৯৪ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন। মাখালডাঙ্গা-দীননাথপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭৯ জনে পাস করেছে ৫৪ জন। কুকিয়াচাঁদপুর আদর্শ মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের ৪৩ জনে ৩১ জন উত্তীর্ণ হয়। কাথুলী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৫৯ জনের মধ্যে ৫২ জন পাস করেছে। আলমডাঙ্গার সিএইচআর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১৫৮ জনে ১৩৯ জন পাস করেছে। আসমানখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১৭৬ জনে ১৪০ জন পাস করেছে। জিপিএ-৫ ১জন। হাড়োকান্দি-বলেশ্বরপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৪১ জনে পাস করেছে ৩২ জন। বড়গাংনী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১০৩ পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ৮২ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন। গোকুলখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১৬০ পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১২৩ জন পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ জন।

মেহেরপুর অফিস জানিয়েছে, জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। গতকাল রোববার দুপুর ২টার দিকে জেলার ১২২টি বিদ্যালয়ে একযোগে ফল প্রকাশ করা হয়। এ বছর মেহেরপুর জেলায় ৭ হাজার ৭৯৩ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে পাস করেছে ৬ হাজার ৬২৪ জন ছাত্র-ছাত্রী। পাশের হার ৮৭.৮৭%।

এদিকে গাংনীর সন্ধানী স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ৫৪ জন ছাত্র-ছাত্রী এ প্লাস পেয়ে জেলায় শীর্ষ স্থানে অবস্থান করছে। এছাড়াও মেহেরপুর সরকারি বালিকা বিদ্যালয় থেকে ৪৭ জন, মেহেরপুর সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৩৭ জন, গাংনী পাইলট স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ৪১ জন, জিনিয়াস ল্যাবরটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ১০ জন, জোড়পুকুরিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ১১ জন, কুমারীডাঙ্গা মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ৭ জন, ভাটপাড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ১৩ জন, বর্শিবাড়িয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ৮ জন, সাহেবনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ১০ জন ছাত্র-ছাত্রী এ প্লাস পেয়েছে।

এছাড়া জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষায় মেহেরপুর সদর ও মুজিবনগরের ১৫টি মাদরাসা থেকে ৪৯৭ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে পাশ করেছে ৪৮৭জন। পাসের হার ৯৭.৯৯%। আর এ প্লাস পেয়েছে ১৪ জন ছাত্র-ছাত্রী।

এবার মোট ১৮ লাখ ৬২ হাজার ৩৮০ পরীক্ষার্থী অষ্টম শ্রেণির সমাপনী পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলো। উত্তীর্ণ ১৬ লাখ ৭৫ হাজার ১০৯ জনের মধ্যে ছাত্র ৭ লাখ ৯৩ হাজার ৪৪৬ জন; আর ৮ লাখ ৮১ হাজার ৬৬৩ জন ছাত্রী। জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে ঢাকা বোর্ডসহ সারাদেশে এবারও প্রথম স্থান অর্জন করেছে ভিকারুন নিসা নূন স্কুল। দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মতিঝিল ও তৃতীয় রাজউক উত্তরা মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ। কেউ পাস করেনি এমন প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা জেএসসিতে ৩৩ ও জেডিসিতে ২৪টি। শতভাগ পাস করেছে এমন প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা জেএসসিতে ৩ হাজার ৪৮৬ এবং জেডিসিতে ৪ হাজার ৯৯৭টি।

ঢাকা বোর্ড: এ বোর্ডে অংশগ্রহণকারী পরীক্ষার্থী ছিলো ৪ লাখ ৯৮ হাজার ৯০০ জন। উত্তীর্ণ হয়েছে ৪ লাখ ৩৮ হাজার ৬৬২ জন। পাসের হার শতকরা ৮৭ দশমিক ৯৩ ভাগ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫৫ হাজার ২২৩ জন। এ বোর্ডে প্রথম হয়েছে রাজধানীর ভিকারুন নিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ। রাজশাহী বোর্ড: এ বোর্ডে অংশগ্রহণকারী পরীক্ষার্থী ছিলো ১ লাখ ৮৪ হাজার ৪৫০ জন। উত্তীর্ণ হয়েছে ১ লাখ ৭৩ হাজার ১৬৬ জন। পাসের হার শতকরা ৯৩ দশমিক ৮৮ ভাগ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২০ হাজার ৫২৩ জন। এ বোর্ডে প্রথম হয়েছে ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ। কুমিল্লা বোর্ড: এ শিক্ষা বোর্ডের পাসের হার ৯০ দশমিক ৪৫ ভাগ। এবছর এ বোর্ডে অংশ নেয়া পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিলো ১ লাখ ৯৪ হাজার ৫৫০ জন। উত্তীর্ণ হয়েছে ১ লাখ ৭৫ হাজার ৯৬৯ জন শিক্ষার্থী। পাসের হার ৯০ দশমিক ৪৫ ভাগ। মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৬ হাজার ৯৫ জন শিক্ষার্থী। ফলাফলে এ বোর্ডে প্রথম হয়েছে কুমিল্লা জিলা স্কুল। যশোর বোর্ড: এ বোর্ডে অংশগ্রহণকারী পরীক্ষার্থী ছিলো ১ লাখ ৭৭ হাজার ১৫ জন। উত্তীর্ণ হয়েছে ১ লাখ ৫৭ হাজার ৫৯৩ জন। পাসের হার শতকরা ৮৯ দশমিক ০৩ ভাগ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৪ হাজার ৭০৪ জন। এ বোর্ডে প্রথম হয়েছে সরকারি করোনেশন মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়। চট্টগ্রাম বোর্ড: এ বোর্ডে অংশগ্রহণকারী পরীক্ষার্থী ছিলো ১ লাখ ৩৮ হাজার ২৫ জন। উত্তীর্ণ হয়েছে ১ লাখ ১৮ হাজার ৮৮৭ জন। পাসের হার শতকরা ৮৬ দশমিক ১৩ ভাগ। মোট পাস করা পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৪ হাজার ১০৫ জন। এ বোর্ডে প্রথম হয়েছে খাস্তোগীর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। বরিশাল বোর্ড: এ বোর্ডে অংশগ্রহণকারী পরীক্ষার্থী ছিলো ৮৫ হাজার ৬৭৫ জন। উত্তীর্ণ হয়েছে ৮২ হাজার ৭৬৮ জন। মোট পাসের হার ৯৬ দশমিক ৬০ শতাংশ। এবার বোর্ডে মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ১০ হাজার ৭৬৩ জন। ফলাফলে এ বোর্ডে প্রথম স্থানে রয়েছে- বরিশাল সরকারি বালিকা বিদ্যালয়। সিলেট বোর্ড: এ বোর্ডে অংশগ্রহণকারী পরীক্ষার্থী ছিলো ৯৫ হাজার ২২৭ জন। উত্তীর্ণ হয়েছে ৮৬ হাজার ৮০১ জন। পাসের হার শতকরা ৯১ দশমিক ১৫ ভাগ। মোট পাস করা পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ হাজার ৭৪৮ জন। এ বোর্ডে প্রথম হয়েছে সিলেট ক্যাডেট কলেজ। দিনাজপুর বোর্ড: এ বোর্ডে অংশগ্রহণকারী পরীক্ষার্থী ছিলো ১ লাখ ৭৪ হাজার ৮৫৮ জন। উত্তীর্ণ হয়েছে ১ লাখ ৫৫ হাজার ৪৭৩ জন। পাসের হার শতকরা ৮৮ দশমিক ৯১ ভাগ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৫ হাজার ৮৩৬ জন। এ বোর্ডে প্রথম হয়েছে ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ, রংপুর।

সরোজগঞ্জ প্রতিনিধি জানিয়েছেন, চুয়াডাঙ্গা সরোজগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রের অধীনে ১১ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ৯৯৩ শিক্ষার্থী অংশ নেয়। এর মধ্যে পাস করেছে ৯১১ জন। এরমধ্যে সরোজগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ে ২৭৯ জনের মধ্যে পাস করেছে  ২৭০ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩৫ জন, ছাদেমান নেছা মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে ৯২ পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ৯০ জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৯ জন, তিওরবিলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৫৯ পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৪৯ জন, গিরিসনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৫০ পরীক্ষার্থী মধ্যে ৪৭, মোহাম্মদজমা ডিএএসএস মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৪৩ পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৩৮, শ্রীকোল বোয়ালিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৫৯ পরীক্ষার্থী মধ্যে ৫৫, আলিয়ারপুর আজিজ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১৬২ পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৪৩, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৯ পরীক্ষার্থীর। ডিঙ্গেদহ মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে ৫১ পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৪৬, খাড়াগোদা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৮১ পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৭৪, তিতুদহ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৭৮ পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৬৯, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭ পরীক্ষার্থী ও কুতুবপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৩৯ পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ৩৬ জন।

মুজিবনগর প্রতিনিধি জানিয়েছেন, মুজিবনগর উপজেলায় পাশের হার ৭৫.৩৯ ভাগ। উপজেলায় মোট ১৬টি বিদ্যালয়ে  পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১ হাজার ২৪৫ ও পাশের সংখ্যা ৯৮৫। এর মধ্যে ‘জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৫ জন।

আলমডাঙ্গা ব্যুরো জানিয়েছে, জেএসসি পরীক্ষায় উপজেলায় মোট পাসের হার শতকরা প্রায় ৮৮ ভাগ। মোট ৩ হাজার ৫৯০ পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ৩ হাজার ১৫০ জন। মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ১১৫ জন, ‘এ’গ্রেড ৭৪৩, ‘এ-’ ৮২৪, ‘বি’ গ্রেড ৭৯৫, ‘সি’ গ্রেড ৬৩৪ ও ‘ডি’ গ্রেড পেয়েছে ৩৯ জন। সর্বাধিক ৩১টি জিপিএ-৫ পেয়েছে আলমডাঙ্গা পাইলট মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় থেকে। শতভাগ পাস করেছে হাটবোয়ালিয়া মাধ্যমিক উচ্চ বিদ্যালয়ে।

উপজেলার ঘোলদাড়ি বাজার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পাস করেছে শতকরা প্রায় ৮০ ভাগ, ঘোলদাড়ি মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে প্রায় ৭৫ ভাগ, নাগদাহ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৯৫ ভাগ, আলমডাঙ্গা পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ২৬ জন জিপিএ-৫ সহ ৯৬ ভাগ, এরশাদপুর একাডেমীতে ৩ জন জিপিএ-৫ সহ পাশের হার ৯৭ ভাগ, আলমডাঙ্গা পাইলট মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে সর্বোচ্চ ৩১ জন জিপিএ-৫সহ পাসের হার ৯৭, জেএস মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১ জন জিপিএ-৫ সহ পাসের হার ৯৪ ভাগ, মাধবপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৬৩ ভাগ, পাইকপাড়া জনকল্যাণ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৫ জন জিপিএ-৫ সহ ৯৪ ভাগ, কুমারী ইউনিয়ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১ জন জিপিএ-৫ সহ ৯৭ ভাগ, বাদেমাজু বাদলস্মৃতি একাডেমীতে ৯৬ ভাগ, বশিরা মালিক মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১ জন জিপিএ-৫সহ ৯৫ ভাগ, পাঁচলিয়া জামাল উদ্দীন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৩ জন জিপিএ-৫সহ ৯৭ ভাগ, খেজুরতলা নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৬৭ ভাগ, বেলগাছি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১ জন জিপিএ-৫সহ ৯৩ ভাগ, এম সবেদ আলী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৯৩ ভাগ, মুন্সিগঞ্জ মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে ১ জন জিপিএ-৫সহ ৮৭ ভাগ, ভোদুয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৫ জন জিপিএ-৫ সহ ৮৭ ভাগ, জামজামি মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে ১ জন জিপিএ-৫ সহ ৫৮ ভাগ, ঘোষবিলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৭৮ ভাগ, ভাংবাড়িয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১ জন জিপিএ-৫ সহ ৭৯ ভাগ, হাটবোয়ালিয়া উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৩ পরীক্ষার্থী জিপিএ-৫ সহ শতভাগ, হাটবোয়ালিয়া মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে ৮৮ ভাগ, কাঁটাভাঙ্গা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৬ জন জিপিএ-৫ সহ প্রায় ৯১ ভাগ, হারদী মীর সামসুদ্দীন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ২ জন জিপিএ-৫ সহ প্রায় ৯৩ ভাগ, ওসমানপুর-প্রাগপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১ জন জিপিএ-৫ সহ ৯৪ ভাগ, ওসমানপুর-লক্ষ্মীপুর নিম্ন মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে ৫৪ ভাগ, মুন্সিগঞ্জ একাডেমীতে ১ জন জিপিএ-৫ সহ ৯৩ ভাগ, বটিয়াপাড়া শিয়ালমারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৮৪ ভাগ, সৃজনী মডেল মাধ্যমিক বিদ্যাপীঠে ৮৪ ভাগ, এনায়েতপুর-বাড়াদী মীর খোস্তার আলী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৯২ ভাগ, সেবাবাগ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১১ জন জিপিএ-৫ সহ প্রায় ৮৬ ভাগ, বড় গাংনী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ২ জন জিপিএ-৫ সহ ৮০ ভাগ, ভোগাইল বগাদী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৭৮ ভাগ, জেসিবি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৮৫ ভাগ, কায়েতপাড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৩ জন জিপিএ-৫ সহ প্রায় ৯৮ ভাগ, আইলহাস লক্ষ্মীপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৯৩ ভাগ, তিওরবিলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৮৩ ভাগ, খাসকররা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৮৪ ভাগ, খাসকররা মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে ৯৫ ভাগ, সিএইচ আর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৮৮ ভাগ, গোকুলখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৫ জন জিপিএ-৫ সহ ৭৭ ভাগ, পাঁচকমলাপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৭৩ ভাগ, হাড়োকান্দি বলেশ্বরপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৭৬ ভাগ, আসমানখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১ জন জিপিএ-৫ সহ ৮০ ভাগ, পোলতাডাঙ্গা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৯৩ ভাগ, সপ্তগ্রাম মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৯৭ ভাগ পাস করেছে।

গাংনী প্রতিনিধি প্রতিনিধি জানিয়েছেন, পরীক্ষার ফলাফলে গাংনীর সন্ধানী স্কুল অ্যান্ড কলেজ জেলার শীর্ষ অবস্থান নিয়েছে। ফলাফলে যশোর বোর্ডের ২০তম স্থান অধিকার করেছে এ প্রতিষ্ঠানটি। ৮৮ জন পরীক্ষা দিয়ে শতভাগ পাসের পাশাপাশি জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫৪ জন। গাংনী পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও কলেজের ১৯১ জনের মধ্যে পাস করেছে ১৮২ জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪১ জন, পাসের হার ৯৫ দশমিক ২৫ ভাগ, গাংনী পাইলট মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে ৪২ জনে ৪০ জন, জিপিএ-৫ তিনজন, পাসের হার ৯৫ দশমিক ২৩ ভাগ, জোড়পুকুরিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৭২ জনে ৭১ জন, ১১ জন জিপিএ-৫,  পাসের হার ৯৮ দশমিক ৬১ ভাগ, গাংনী পৌর মাধ্যমিক বিদ্যালয় ৬০ জনে শতভাগ পাশ করেছে, জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন, ধানখোলা মাধ্যমিক বিদ্যালয় ৩০ জনে ২৪ জন, পাসের হার ৮০ ভাগ, এইচএমএইচভি মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে ২৭ জনে ২৫ জন, ৩ জন জিপিএ-৫ এবং পাসের হার ৯২ দশমিক ৫৯, বাঁশবাড়িয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৭৭ জনে ৭৬ জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৮ জন, পাশের হার ৯৫ দশমিক ৭০। জুনিয়র মাদরাসা সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষায় গাংনী সিদ্দিকীয় সিনিয়র (আলীম) মাদরাসা গাংনীর শীর্ষস্থান অধিকার করেছে। ৫০ জনে শতভাগ পাশের পাশাপাশি ৫ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। মানিকদিয়া এগারপাড়া দাখিল মাদরাসা ৩২ জনে পাস করেছে ২৮ জন, ২ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে এবং পাশের হার ৮৭ দশমিক ৫ ভাগ।

জীবননগর ব্যুরো জানিয়েছেন, জীবননগর উপজেলার ২৩টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ১ হাজার ৮৯৩ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ১ হাজার ৪২৩ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৮০ জন। পাশের হার ৭৫ দশমিক ১৭ ভাগ। এর মধ্যে শাপলাকলি আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয় জেলার সেরা দশ স্কুলের মধ্যে স্থান করে নিয়েছে। সেরা ১০ স্কুলের মধ্যে এ স্কুলের স্থান দশম। জেডিসি পরীক্ষায় উপজেলার ৭টি মাদরাসা থেকে এবার ৩৩০ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ৩০৬ জন। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৪ জন। পাশের হার ৯৩ দশমিক ৬৫ ভাগ। পাশের হারের দিক থেকে উপজেলার শীর্ষে অবস্থান করছে আন্দুলবাড়িয়া আশরাফিয়া দাখিল মাদরাসা।

সংশ্লিষ্টসূত্রে জানা যায়, জীবননগর পাইলট মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় ১৪৯ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ১০৬ জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ২২ জন, জীবননগর পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১০৩ জনে ৮১ জন, জিপিএ-৫ তিনজন, হাসাদাহ বহুমুখি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১৩৩ জনে ৯৩ জন, জিপিএ-৫ পাঁচজন জন, মনোহরপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৬২ জনে ৫৪ জন, উথলী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৭০ জনে ৪৪ জন, জিপিএ-৫ দুজন। উথলী মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে ৮৮ জনে ৫৯ জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ জন, আন্দুলবাড়িয়া বহুমুখি মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে ৮৪ জনে ৬৭ জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন, আন্দুলবাড়িয়া বহুমুখি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১৪২ জনে ৯৯ জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন, রায়পুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৬০ জনে ৪৩ জন, কাশীপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৭৪ জনে ৫৬ জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন, ধোপাখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১০১ জনে ৯২ জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬ জন, করতোয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৮৩ জনে ২৯ জন, শাপলাকলি আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১৩৯ জনে ১১৯ জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ২১ জন, বিসিকেএমপি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৭৮ জনে ৬৮ জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ জন, গয়েশপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৯৫ জনে ৬৫ জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন, মিনাজপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৫২ জনে ৪৫ জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন, শাহাপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৬২ জনে ৫৪ জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন, হাসাদাহ মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে ২৭ জনে ১৬ জন, হাজি মনির হোসেন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৫১ জনে ৩০ জন, আলীপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৮১ জনে ৫৮ জন, পাঁকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ২০ জনে ১৫ জন, সিংনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৬১ জনে ৫৫ জন ও কাশেম আলী মাধ্যমিক বিদ্যালয় হতে ৭৮ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ৭৫ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন।

জেডিসি পরীক্ষায় জীবননগর উপজেলা আলিম মাদরাসা থেকে ৫৬ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ৫৪ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন। হাসাদাহ মডেল ফাজিল মাদরাসায় ৫৫ জনে ৫২ জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ জন, মাধবপুর ইসলামিয়া দাখিল মাদরাসায় ৪৭ জনে ৪২ জন, জান্নাতুল খাদরা দাখিল মাদরাসায় ৫৩ জনে ৪৬ জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন, নিধিকুণ্ডু বাড়ান্দী দাখিল মাদরাসায় ৪২ জনে ৩৯ জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন, পাঁকা দারুস সালাম দাখিল মাদরাসায় ৪২ জনে ৩৯ জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন ও আন্দুলবাড়িয়া আশরাফিয়া দাখিল মাদরাসা থেকে ৩৫ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ৩৪ জন।