চুয়াডাঙ্গা ঝিনুক মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের বার্ষিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ সম্পন্ন

 

খেলা-ধূলা ও সাংস্কৃতিক চর্চা শরীর- মনকে বিকশিত করে : জেলা প্রশাসক

ইসলাম রকিব: খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক চর্চা শরীর-মনকে স্বাভাবিক বিকাশে সহায়তা করে। পড়ালেখার একঘেয়েমিতা রোধ করতে খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক চর্চা প্রয়োজন। চুয়াডাঙ্গা ঝিনুক মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথা গুলো বলেন চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক দেলোয়ার হোসাইন। ২০১৪ সালের বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় চুয়াডাঙ্গা ঝিনুক মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে ৫১টি ইভেন্টের প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। ৫১টি ইভেন্টে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকারী শিক্ষার্থীদের হাতে প্রধান অতিথি ও আমন্ত্রিত অতিথিরা পুরস্কার তুলে দেন। সাংস্কৃতিক ও মেধা প্রতিযোগিতায় ৯ম শ্রেণির ছাত্রী মিমিআরা আক্তার শ্রেষ্ঠ পুরস্কার লাভের গৌরব অর্জন করে।

বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি অ্যাড. নুরুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রেবেকা সুলতানার সার্বিক ব্যবস্থাপনায় পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সাবেক অধ্যক্ষ এসএম ইসরাফিল, সাবেক অধ্যক্ষ অধ্যাপক সিদ্দিকুর রহমান, চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাব সভাপতি মাহাতাব উদ্দীন, আইনজীবি সমিতির সভাপতি অ্যাড. এমএম শাহজাহান মুকুল, সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. শামিম রেজা ডালিম, অ্যাড. আব্দুস সামাদ, অ্যাড. শামসুজ্জোহা, আড. আব্দুল ওহাব, অ্যাড. আতিয়ার রহমান, সদর উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কহিনুর বেগমসহ আমন্ত্রিত বিভিন্ন বিদ্যালয়ের পরিচালনা পরিষদ সভাপতি, প্রধান শিক্ষক ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ। প্রতিযোগিতার শেষদিকে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের যেমন খুশি তেমন সাজো প্রতিযোগিতা উপস্থিত প্রধান অতিথি চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক ও আমন্ত্রিত অতিথিদেরকে মুগ্ধ করে। বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতাটি পরিচালনা ও সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করেন ক্রীড়া শিক্ষিকা সামসুন্নাহার শীলা। তাকে সহযোগিতা করেন বিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক-শিক্ষিকা ও কর্মচারীরা। পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করেন সহকারী শিক্ষক নাসির উদ্দিন।