চুয়াডাঙ্গা বোয়ালিয়া গ্রামে মেম্বার ও গ্রাম পুলিশের সহযোগিতায় বাল্যবিয়ে দেয়ার অভিযোগ

 

স্টাফ রিপোটার: চুয়াডাঙ্গা সরোজগঞ্জ বোয়ালিয়া গ্রামের সরোজগঞ্জ উচ্চবিদ্যালয়ের ১০ম শ্রেণির ছাত্রী তন্নী খাতুনকে বাল্যবিয়ে দেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। স্থানীয় মেম্বার জুমাত আলী ও গ্রাম পুলিশ রশিদের বিরুদ্ধে এ অভিযোগ করা হয়েছে।

অভিযোগে জানা গেছে, চুয়াডাঙ্গা জেলা সদরে কুতুবপুর ইউনিয়নে বোয়ালিয়া গ্রামের তোয়ব আলীর মেয়ে সরোজগঞ্জ উচ্চবিদ্যালয়ের ১০ম শ্রেণির ছাত্রী তন্নি খাতুনকে (১৬) স্থানীয় মেম্বার জুমাত আলী ও গ্রাম পুলিশ রশিদের সহযোগিতায় গত রবোবার রাতে বাল্যবিয়ে দেয়া হয়। এই বিষয়ে অভিযোগ করে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার নির্বাহী অফিসারের পিএস ওসমান হোসেন বলেন, আমরা জানতে পারি বোয়ালিয়া গ্রামের ওষুধ ব্যবসায়ী তোয়ব আলীর মেয়ে তন্নিকে বাল্যবিয়ে দেয়া হয়েছে। তাতে আমি তদন্তে গেলে তন্নির পিতা তোয়ব আলী বলে আমার মেয়েকে বিয়ে দেইনি। আপনি প্রমাণ করেন। ওসমান হোসেন আরও বলেন, আমি জানতে পারি যে, স্থানীয় মেম্বার জুমাত আলী ও গ্রাম পুলিশ রশিদের সহযোগিতায় বাল্যবিয়ে দেয়া হয়। কথা বলা হয় সরোজগঞ্জ উচ্চবিদ্যালয়ের সভাপতি জুয়েল রানার সাথে তিনি বলে তন্নিতো আমার স্কুলে ১০ম শ্রেণির ছাত্রী তার তো বিয়ে হওয়ারতো কথা নয়। তবে আমি বিষয়টি খোঁজ নিয় দেখছি। এদিকে মেম্বার জুমাতের সাথে মোবাইলফোনে যোগাযোগ করতে গেলে মোবাইলফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।