আলমডাঙ্গার মাজহাদে পরকীয়া প্রেমে জড়িয়ে দু সন্তানের জননীর কাণ্ড

 

প্রতিবন্ধী সন্তানকে রেখে প্রেমিকের সাথে লাপাত্তা

মোমিনপুর প্রতিনিধি: পরকীয়া প্রেমের কারণে হামলা, মামলা, হত্যা, আত্মহত্যা, জখম, তালাক, সাংসারিক অশান্তিসহ অনেক ঘটনার রেকর্ড রয়েছে। অনেক ঘটনার রেকর্ডের সংখ্যা এদেশে ক্রমেই দিনের পর দিন বাড়তে থাকছে। কোনোভাবে পরকীয়া প্রেমের বিলুপ্তি করা যাচ্ছে না। ঘরে স্ত্রী সন্তান থাকা সত্বেও আবেগ বশত কিছু অসাধু পুরুষরা অন্যের স্ত্রী অথবা কোনো সুন্দরী অবিবাহিতা মেয়ের সাথে পরকীয়া প্রেমে জড়িয়ে পড়ছে। আবার ঘরে স্বামী সন্তান থাকার পরেও কতিপয় অসাধু মেয়েরা আবেগে পড়ে বিবাহিত অথবা অবিবাহিত ছেলেদের সাথে অভিশপ্ত পরকীয়া প্রেমে জড়িয়ে পড়ছে। আলমডাঙ্গা উপজেলার খাদিমপুর ইউনিয়নের মাজহাদ গ্রামে ২ সন্তানের জননী তার স্বামী একটু হালকা বুদ্ধি টাইপের হওয়ায় সে তার প্রতিবন্ধী ছেলেসহ দু সন্তানকে ফেলে রেখে পরকীয়া প্রেমিকের সাথে অজানার উদ্দেশে চলে গেছে। যাওয়ার সময় স্বামীর ঘর থেকে নগদ ৫০ হাজার টাকা ২ ভরি সোনার গনা নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

এলাকাসূত্রে জানা গেছে, মাজহাদ গ্রামের পশ্চিমপাড়ার মহাবুর রহমানের স্ত্রী দু সন্তানের জননী সুফিয়া আক্তারের (৩০) সাথে ঝিনাইদহ জেলার হলিধানী গ্রামের হামিদের (৩৫) বেশ কিছুদিন আগে পরকীয়া প্রেম গড়ে ওঠে। গত ৭ দিন আগে পরকীয়া প্রেমিক হামিদের সাথে সুফিয়া কৌশলে লাপাত্তা হয়ে যায়। সুফিয়ার স্বামী মহাবুর রহমান গতকাল শুক্রবার বিকেলে অভিযোগ করে জানায়, পার্শ্ববর্তী রংপুর গ্রামের আমার পরিচিত হাফিজুরের মাধ্যমে হামিদ প্রায় প্রায় আমাদের বাড়িতে আসতো। গত ৭ দিন আগে সুফিয়া কুষ্টিয়ায় ডাক্তার দেখানোর নাম করে হামিদের সাথে চলে যায়। অভিযোগকারী মহাবুর আরও জানায় যাওয়ার সময় সুফিয়া আমার গরু বিক্রির নগদ ৫০ হাজার টাকা, ২ ভরি সোনার গয়না নিয়ে কৌশলে চলে যায়।